WHAT'S NEW?
Loading...
২০২২ নারী এশিয়া কাপের সূচি ও অন্যান্য
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ ১ অক্টোবর শুরু হচ্ছে এবারের নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেট। এবারের নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেটের আয়োজক দেশ বাংলাদেশ। এছাড়া ২০২২ নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেটের ভেন্যু সিলেট। এবারের নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেটের সব ম্যাচ সিলেটের দুই ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া এবারের নারী এশিয়া কাপ টিটুয়েন্টি ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, আগামী ১৫ অক্টোবর এবারের নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেটের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। এখানে ২০২২ নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেটের ম্যাচসূচি এবং নারী এশিয়া কাপের বিগত আসরগুলোর ফাইনাল পরিসংখ্যান তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
২০২২ নারী এশিয়াকাপ ক্রিকেটের টিম পরিচিতি
২০২২ নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেটে মোট ৭টি দেশ অংশগ্রহণ করছে। অর্থাৎ এবারের নারী এশিয়া কাপে ৭টি দেশের নারী ক্রিকেট টিম অংশ নিচ্ছে। এবারের নারী এশিয়া কাপের টিমগুলো হচ্ছে যথাক্রমে বাংলাদেশ,ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত।
২০২২ এশিয়া কাপের ম্যাচসংখ্যা ও ভেন্যু
এশিয়ার নারী ক্রিকেটের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ টুর্নামেন্ট হচ্ছে এশিয়া কাপ ক্রিকেট।ফলে নারী এশিয়া কাপের একটি আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। এবারের নারী এশিয়া কাপে মোট ২৪টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। এবং ২০২২ নারী এশিয়া কাপের সবগুলো ম্যাচ সিলেটের দুটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। এবারের নারী এশিয়া কাপের ভেন্যু দুটি হচ্ছে যথাক্রমে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও সিলেট আউটার ক্রিকেট স্টেডিয়াম। উল্লেখ্য নারী এশিয়া কাপ সর্বশেষ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং সেই আসরে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট টিম চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
এখানে এবারের নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেটের ম্যাচসূচি তুলে ধরা হলো।
২০০৪ সালে নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেটের প্রথম আসর অনুষ্ঠিত হয়। নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেটের প্রথম আসরের আয়োজক ছিল শ্রীলঙ্কা। নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেটের ফাইনাল পরিসংখ্যান দেখে নিন।
২০০৪ নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেট
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - শ্রীলঙ্কা
২০০৫-০৬ নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেট
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - শ্রীলঙ্কা
২০০৬ নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেট
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - শ্রীলঙ্কা
২০০৮ নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেট
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - শ্রীলঙ্কা
২০১২ নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেট
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - পাকিস্তান
২০১৬ নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেট
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - পাকিস্তান
২০১৮ নারী এশিয়া কাপ ক্রিকেট
চ্যাম্পিয়ন - বাংলাদেশ
রানার্সআপ - ভারত
আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের ভেন্যু ও অন্যান্য
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ আগামী ১৬ অক্টোবর ২০২২ তারিখে এবারের আইসিসি ম্যানস টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেট শুরু হবে। এছাড়া আগামী ১৩ নভেম্বর এবারের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে সবগুলো টিম আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য স্কোয়াড ঘোষণা করেছে। এবারের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ অষ্ট্রেলিয়া। ইতোমধ্যে বিশ্বকাপের ভেন্যু ও ম্যাচসূচি প্রকাশ করা হয়েছে। এখানে আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ভেন্যু ও ম্যাচসূচি তুলে ধরা হলো।
টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের ভেন্যু
এবারের আইসিসি টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ আগামী ১৬ অক্টোবর শুরু হবে। এবং ১৩ নভেম্বর এবারের আইসিসি টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য এবারের আইসিসি টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপে মোট ১৬টি দেশ অংশগ্রহণ করবে এবং টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচগুলো অষ্ট্রেলিয়ার ৭টি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে।আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের ভেন্যু তালিকা দেখে নিন।
১. সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড
২. মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড
৩. অ্যাডিলেড ওভাল
৪. পার্থ স্টেডিয়াম
৫.ব্রিজবেনের দ্য গ্যাবা
৬. হোবার্টের বেলেরিভ ওভাল
৭. কার্দিনিয়া পার্ক
টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপে কোন গ্ৰুপে কে
আসন্ন ম্যানস টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ১৬টি দেশ চূড়ান্ত হয়েছে। উল্লেখ্য বাংলাদেশসহ ৮টি দেশ সরাসরি মূল পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে । এছাড়া টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্ৰুপও নির্ধারণ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রথম পর্বে ৮টি দেশ খেলবে এবং সেখান থেকে ৪টি দেশ সুপার টুয়েলভে খেলার সুযোগ পাবে। আসন্ন ম্যানস টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপে কোন দেশ কোন গ্ৰুপে সেই তালিকা এখানে তুলে ধরছি।
প্রথম পর্ব : গ্ৰুপ এ - শ্রীলঙ্কা, নামিবিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, নেদারল্যান্ডস।
প্রথম পর্ব : গ্ৰুপ বি - ওয়েষ্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবুয়ে, আয়ারল্যান্ড,স্কটল্যান্ড।
সুপার টুয়েলভ : গ্ৰুপ ১ - অষ্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, আফগানিস্তান, নিউজিল্যান্ড, গ্ৰুপ এ-১,গ্ৰুপ বি-২।
সুপার টুয়েলভ: গ্ৰুপ ২: বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা,গ্ৰুপ বি-১,গ্ৰুপ এ-২।
টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচসূচি
আসন্ন ম্যানস টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপে মোট ১৬টি দেশ অংশ নেবে। ইতোমধ্যে আইসিসি আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচিও প্রকাশ করেছে। আগামী ১৬ অক্টোবর এবারের ম্যানস টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম পর্বের খেলা শুরু হবে। এছাড়া এবারের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল পর্বের খেলা আগামী ২২ অক্টোবর শুরু হবে। এখানে আসন্ন ম্যানস টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচসূচি তুলে ধরা হলো।
ইংল্যান্ডের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ইংল্যান্ড চূড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা করেছে ।আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের ইংলিশ স্কোয়াডে কিছু চমক রয়েছে।জেসন রয় ও জোফরা আর্চার টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াডে নেই। এছাড়া জনি বেয়ারস্টোর ইনজুরির কারণে আলেক্স হেলস টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াডে ডাক পেয়েছেন। এখানে ইংল্যান্ডের আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড ও বিশ্বকাপ স্কোয়াডের শীর্ষ ব্যাটার, বোলারদের টিটুয়েন্টি পরিসংখ্যান তুলে ধরছি।
শীর্ষ ব্যাটার
জস বাটলার - ৯৪ ম্যাচে ২২২৭ রান।
আলেক্স হেলস - ৬৩ ম্যাচে ১৭২৮ রান।
ডেভিড মালান - ৪৫ ম্যাচে ১৪৪৫ রান।
মঈন আলি - ৫৯ ম্যাচে ৮৮২ রান।
বেন স্টোকস - ৩৪ ম্যাচে ৪৪২ রান।
শীর্ষ বোলার
ক্রিস জর্ডান - ৮১ ম্যাচে ৯০ উইকেট।
আদিল রশিদ - ৮০ ম্যাচে ৮৭ উইকেট।
ডেভিড উইলি - ৩৮ ম্যাচে ৪৪ উইকেট।
মঈন আলি - ৫৯ ম্যাচে ৪০ উইকেট।
মার্ক উড - ২০ ম্যাচে ২৯ উইকেট।
ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ স্কোয়াড
জস বাটলার (অধিনায়ক), মঈন আলি, আলেক্স হেলস, হ্যারি ব্রুক, স্যাম কারান, ডেভিড মালান, ক্রিস জর্ডান, লিয়াম লিভিংস্টোন, আদিল রশিদ, ফিল সল্ট, বেন স্টোকস, রিচ টপলি, ডেভিড উইলি, ক্রিস ওকস ও মার্ক উড। স্ট্যান্ডবাই : টাইমাল মিলস, লিয়াম ডউসন ও রিচার্ড গ্লিসন।
দক্ষিণ আফ্রিকা (এস-এ ২০)লিগের ছয় স্কোয়াড
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকা নতুন ফ্রাঞ্চাইজি লিগের (এস-এ ২০) প্লেয়ার নিলাম সম্পন্ন হয়েছে । এবং প্লেয়ার নিলাম শেষে ছয় ফ্রাঞ্চাইজি ১৭ জন করে প্লেয়ার নিজেদের দলে ভেড়ায়। উল্লেখ্য এস-এ ২০ লিগ আগামী বছরের জানুয়ারিতে শুরু হবার কথা রয়েছে। এস-এ ২০ লিগের প্রথম প্লেয়ার নিলামে কিছুটা চমক রয়েছে। অনেক তারকা ক্রিকেটার এস-এ ২০ নিলামে দল পাননি এক্ষেত্রে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্তমান টিটুয়েন্টি অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা,কিউই ব্যাটার রস টেলর, উইন্ডিজ অলরাউন্ডার কার্লোস ব্রাথওয়েট, শ্রীলঙ্কার দীনেশ চান্দিমালের কথা বলা যায় যারা এস-এ২০ নিলামে দল পাননি। এখানে এস-এ ২০ লিগের চূড়ান্ত স্কোয়াডগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
ডারবান সুপার জায়ান্টস
ডি কক, প্রেনেলান সুব্রিয়ান,সন হোল্ডার, কাইল মায়ার্স, কিমো পল,রিস টপলি, ডোয়াইন প্রিটোরিয়াস, হেনরিখ ক্লাসেন, দিলসান মাধুশঙ্কা,কেশভ মহারাজ, কাইল অ্যাবট, জুনিয়র ডালা, দিলশান মাদুশঙ্কা, জনসন চার্লস, ম্যাথু ব্রেইতকে, ক্রিশ্চিয়ান জঙ্কার, উইয়ান মাল্ডার ও সাইমন হার্মার।
জোহানেসবার্গ সুপার কিংস:
ফাফ ডু প্লেসি, জেরাল্ড কোয়েৎজে, মহেশ থিকশানা,লুইস গ্ৰেগরি, রোমারিও শেফার্ড, হ্যারি ব্রুক, জানেমান মালান, রেজা হেন্ডরিকস, কাইল ভেরায়েন, জর্জ গার্টেন, আলজারি জোসেফ, লুইস ডু প্লয়, লিজাড উইলিয়ামস, ডোনাভান ফেরেইরা, নান্দ্রে বারজার, মালুসি চিবোতো ও সালেব সেলেকা।
এমআই কেপটাউন:
কাগিসো রাবাদা, ডেয়াল্ড ব্রেভিস,স্যাম কারেন রশিদ খান, লিয়াম লিভিংস্টোন, রসি ফন ডার ডুসেন, রায়ান রিকেল্টন, জর্জ লিন্ডে, বিউরান হেন্ডরিকস, ডুয়ান জানসেন, ডেলানো পটগেইটার, গ্র্যান্ট রুলোফসেন, ওয়েসলে মার্শাল, ওলি স্টোন, ওয়াকার সালামখিল, জিয়াদ আব্রাম ও ওডিয়ান স্মিথ।
পার্লস রয়্যালস:
ডেভিড মিলার, জস বাটলার,করবিন বোশ, এউইন মরগান, ওবেদ ম্যাকয়, লোঙ্গি এনগিডি, তাবরাইজ শামসি, জেসন রয়, ডেন ভিয়াস, জর্ন ফরচুইন, উইহান লুব, মিচেল ফন বুরেন, ফেরিসকো অ্যাডামস, ইমরান মানাক, ইভান জোন্স, র্যামন সাইমন্ডস ও কোডি ইউসুফ।
প্রিটোরিয়া ক্যাপিট্যালস:
এনরিখ নরকিয়া, মিগুয়েল প্রিটোরিয়াস, জিমি নিশাম,রাইলি রুশো, কুশল মেন্ডিস,ফিল সল্ট, ওয়েন পারনেল, জশ লিটন, শন ফন বার্গ, আদিল রশিদ, ক্যামেরন ডেলপোর্ট, উইল জ্যাকস, থিউনিস ডি ব্রুইন, মার্কো মারাইস, ড্যারেন ডুপাভিল, শন ড্যাডসবেল ও ইথান বোশ।
সানরাইজার্স ইস্টার্ন ক্যাপ:
এইডেন মার্করাম, মার্কো জানসেন,ওটনেল বার্টম্যান, ক্রিষ্টিয়ান স্টাবস, সিসান্দা মাগালা, জুনাইদ দাউদ, মেসন ক্রেন, জেজে স্মাটস, জর্ডান কক্স, অ্যাডাম রসিংটন, রোয়েলফ ফন ডার মারউই, মার্কুয়েস অ্যাকারম্যান, জেমস ফুলার, ব্রাইডন কার্স, সারেল এরউই, আয়া কামান ও টম অ্যাবল।
অষ্ট্রেলিয়ার টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য স্কোয়াড ঘোষণা করেছে অষ্ট্রেলিয়া।অষ্ট্রেলিয়ার আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াডে চমক রয়েছে। সিঙ্গাপুরের হয়ে খেলা টিম ডেভিড এবারের অষ্ট্রেলিয়ার টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াডে রয়েছেন। উল্লেখ্য আগামী ১৬ অক্টোবর,২০২২ তারিখে এবারের আইসিসি টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে। এখানে অষ্ট্রেলিয়ার আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড ও স্কোয়াডের শীর্ষ ব্যাটার ও বোলারদের টিটুয়েন্টি পরিসংখ্যান তুলে ধরা হলো।
শীর্ষ ব্যাটার
অ্যারন ফিন্স - ৯৪ ম্যাচে ২৯০৮ রান।
ডেভিড ওয়ার্নার - ৯১ ম্যাচে ২৬৮৪ রান।
গ্লেন ম্যাক্সওয়েল - ৮৯ ম্যাচে ২০১৮ রান।
স্টিভ স্মিথ - ৫৯ ম্যাচে ৯৭১ রান।
ম্যাথু ওয়েড - ৬৫ ম্যাচে ৯১৬ রান।
শীর্ষ বোলার
এডাম জাম্পা - ৬৪ ম্যাচে ৭৪ উইকেট।
মিশেল স্টার্ক - ৫১ ম্যাচে ৬৩ উইকেট।
জস হার্জেলউড - ৩২ ম্যাচে ৪৮ উইকেট।
অ্যাষ্টন অ্যাগার - ৪৬ ম্যাচে ৪৭ উইকেট।
প্যাট কামিন্স - ৪১ ম্যাচে ৪৫ উইকেট।
অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ স্কোয়াড
অ্যারন ফিন্স (অধিনায়ক), ডেভিড ওয়ার্নার, মিচেল মার্শ, জশ ইংলিশ (উইকেটরক্ষক), স্টিভেন স্মিথ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টয়নিস, ম্যাথু ওয়েড, টিম ডেভিড, অ্যাস্টন অ্যাগার, অ্যাডাম জাম্পা, মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্স, জস হ্যাজেলউড, কেন রিচার্ডসন।
পুজোর কেনাকাটা টিপস
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ এসে গেছে হিন্দুদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। দূর্গাপূজা এলে সবার মধ্যে কেনাকাটার আমেজ দেখা যায়।আর দূর্গাপূজা এলে তাই বাজারে বাড়তি ভিড়ও দেখা যায়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এই সময়ের কেনাকাটা বছরের অন্য সময়ের চেয়ে বেশি আনন্দদায়ক হয়ে থাকে।তাই সবকিছু বিবেচনায় দূগাপূজার কেনাকাটার জন্য চাই কিছু বাড়তি প্রস্তুতি। এখানে দূর্গাপূজার কেনাকাটার কিছু টিপস তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
কেনাকাটার প্রস্তুতি ও বাজেট
পুজোর কেনাকাটা সহজে সম্পন্ন করার জন্য একটি বাজেট তৈরি করে ফেলুন। এছাড়া পুজোর কেনাকাটার বাজেট তৈরির আগে অনলাইনে বাজারের সর্বশেষ দরদাম সম্পর্কে জেনে নিন।আর বাজেট তৈরি করে পুজোর কেনাকাটা করলে সেটি আপনার জন্য বেশি সুবিধাজনক হবে।আর বাজেট ছাড়া পুজোর কেনাকাটা করতে গেলে আপনি বেকায়দায় পড়তে পারেন।
ব্রান্ড না ননব্রান্ড
পুজোর কেনাকাটায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাপড়, জুতো, মোবাইল ইত্যাদি সবচেয়ে বেশি কেনা হয়।আর এক্ষেত্রে কেনাকাটার আগে সিদ্ধান্ত নিন আপনি ব্রান্ডের না ননব্রান্ডের পণ্য কিনবেন।ব্রান্ডের পণ্য কিনলে দাম ফিক্সড থাকবে এবং বিক্রয়োত্তর সেবা পাবেন।তবে ননব্রান্ডের পণ্য কিনলে দাম অনেকক্ষেত্রে বিক্রেতার ইচ্ছামাফিক হয়ে থাকে এবং বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়ার নিশ্চয়তা কম। যদিও ননব্রান্ডের পণ্য কিনলে অনেকক্ষেত্রে দরদাম করার সুযোগ থাকবে।তাই পুজোর কেনাকাটার আগে ব্রান্ড নাকি ননব্রান্ডের কাপড়, জুতো ইত্যাদি কিনবেন তা আগেই ঠিক করুন।
ঝোঁকের বশে কিছু কিনবেন না
অনেকে পুজোর কেনাকাটায় ঝোঁকের বশে ভুল পণ্য কিনে ফেলেন যার জন্য পরবর্তীতে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। যেমন পুজোর বাজারে দোকানি একটি নামকরা ব্রান্ডের পণ্য আপনার কাছে বিক্রি করতে চাইল এবং আপনি পণ্যটির সুনাম শুনে কিনে ফেললেন কিন্তু পরবর্তীতে পণ্যটি ব্যবহার করে দেখলেন সেটি অনেক বেশি ভারি বা বেমানান । পুজোর কেনাকাটায় অসতর্ক হলে ঝোঁকের বশে ভুল পণ্য কিনে বেকায়দায় পড়তে পারেন।তাই পুজোর কেনাকাটার ক্ষেত্রে ঝোঁকের বশে কিছু না কেনাই ভালো।
নকল জিনিস কিনে ঠকবেন না
পুজোর কেনাকাটায় অনেক লোভী ব্যবসায়ী নকল ব্রান্ডের পণ্য বিক্রির চেষ্টা করে।আর তাই পুজোর কেনাকাটায় নকল পণ্য কিনে যেন বেকায়দায় পড়তে না হয় সেটি খেয়াল রাখতে হবে।আর এক্ষেত্রে বিশ্বস্ত ও সুপরিচিত মার্কেট বা দোকান থেকে কেনাকাটা করুন।তবে যারা নকল পণ্য চিনতে পারেন তাঁরা যেকোন মার্কেট বা দোকান থেকেই কেনাকাটা করতে পারেন।
অনলাইনে কেনাকাটা
যাদের কাজের ব্যস্ততা বেশি তাঁরা পুজোর বাজার অনলাইনেও করতে পারেন।তবে সক্ষেত্রে বিশ্বস্ত অনলাইন মার্কেট প্লেস থেকে পণ্য কেনার চেষ্টা করুন। তাছাড়া অনলাইনে অর্ডার দিয়ে সঠিক সময়ে পণ্যটি হাতে পাবেন কিনা সেটিও খেয়াল রাখুন । কেননা অনেকক্ষেত্রে অনলাইনে অর্ডার করে সময়মতো পণ্য হাতে নাও পেতে পারেন। সেইসাথে অনলাইনে কেনাকাটার সময় পণ্যটির বিক্রয়োত্তর সেবা ইত্যাদি রয়েছে কিনা তা জেনে নিন।
পুজোর কেনাকাটায় হুড়োহুড়ি নয়
পুজোর কেনাকাটা সহজে ও সুলভে করতে চাইলে কিছুটা সময় নিয়ে বেরোতে হবে। কেননা অনেকক্ষেত্রে পুজোর কেনাকাটায় হুড়োহুড়ি করে ঠকে যেতে পারেন। তাই পুজোর কেনাকাটায় হাতে পর্যাপ্ত সময় রাখুন।একাধিক মার্কেট বা দোকান দেখে পণ্য ক্রয় করুন।এরফলে নিজের মনমতো ও বাজেট অনুযায়ী পুজোর কেনাকাটা সম্পন্ন করতে পারবেন।
কেনাকাটার সময় রশিদ নিন
পুজোর কেনাকাটায় যেকোন পণ্য ক্রয় করার পর দোকানির কাছ থেকে পণ্যটির রশিদ নিন।কারণ রশিদ থাকলে পরবর্তীতে পণ্যটির কোন সমস্যা হলে দোকানির কাছে কৈফিয়ত জানাতে পারবেন । এছাড়া রশিদ ছাড়া পণ্য ক্রয় করলে নকল পণ্য কেনার সম্ভাবনা থাকে।তাই পুজোর কেনাকাটার সময় রশিদ নিতে ভুলবেন না।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ওয়েষ্ট ইন্ডিজের চূড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা করা হয়েছে । এবং এবার উইন্ডিজদের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াডে তরুণ পারফরমারদের প্রাধান্য দেয়া হয়েছে।অভিজ্ঞ প্লেয়ারদের অনেকেই এবার উইন্ডিজ স্কোয়াডে নেই। আন্দ্রে রাসেল, ফেবিয়ান এলেন, কিমো পল,ওশানে থমাস,সুনীল নারাইনের মতো অভিজ্ঞ টিটুয়েন্টি পারফরমাররা এবার বাদ পড়েছেন। এখানে ওয়েষ্ট ইন্ডিজের ২০২২ টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড ও স্কোয়াডের শীর্ষ পারফরমারদের টিটুয়েন্টি পরিসংখ্যান তুলে ধরছি।
শীর্ষ ৫ ব্যাটার
১. এভিন লুইস - ৫০ ম্যাচে ১৪২৩ রান।
২. নিকোলাস পুরাণ - ৬৭ ম্যাচে ১৩৯৮ রান।
৩. রভম্যান পাওয়েল - ৫০ ম্যাচে ৮২৬ রান।
৪. শিমরন হেটমায়ার - ৫০ ম্যাচে ৭৯৭ রান।
৫. জনসন চার্লস - ৩৪ ম্যাচে ৭২৪ রান।
শীর্ষ ৫ বোলার
১.শেলডন কটরেল - ৪১ ম্যাচে ৪৮ উইকেট।
২. জেসন হোল্ডার - ৪৪ ম্যাচে ৪৫ উইকেট।
৩. ওবেদ ম্যাকয় - ২৩ ম্যাচে ৩৫ উইকেট।
৪. আকিল হোসেন - ২৮ ম্যাচে ২৩ উইকেট।
৫. ওডিয়ান স্মিথ - ১৯ ম্যাচে ২০ উইকেট।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিশ্বকাপ স্কোয়াড
নিকোলাস পুরাণ (অধিনায়ক),রভম্যান পাওয়েল,জনসন চার্লস,ইয়ানিক ক্যারিয়াহ,শিমরন হেটমায়ার,শেলডন কটরেল,আকিল হোসেন, জেসন হোল্ডার,ব্রেন্ডন কিং,আলজারি জোসেফ,এভিন লুইস,কাইল মায়ের্স,রেমন রেইফার,ওডিয়ান স্মিথ,ওবেদ ম্যাকয়।
সাফ নারী ফুটবলের শিরোপা জিতল বাংলাদেশ
ছবি: বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ ২০২২ সালের সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা জিতল বাংলাদেশ। উল্লেখ্য এটি বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের প্রথম সাফ ফুটবল শিরোপা জয়। এবারের সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে বাংলাদেশ নেপালকে ৩-১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়। এখানে সাফ নারী ফুটবলের চ্যাম্পিয়ন পরিসংখ্যান তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
সাফ নারী ফুটবলে বাংলাদেশ
২০১০ সালে প্রথম বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল সাফ নারী ফুটবলে অংশগ্রহণ করে। প্রথমবার অংশ নিয়ে সেবার বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নেয়। এছাড়া ২০১৬ সালে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে রানার্সআপ হয়। এবং সর্বশেষ বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল ২০২২ সালের সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা জয় করল।
সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়ন পরিসংখ্যান
ইতোপূর্বে সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ছয়টি আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে। উল্লেখ্য সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের বিগত ছয় আসরের মধ্যে পাঁচটিতেই ভারত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এছাড়া সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে নেপাল সবোর্চ্চ পাঁচবার রানার্সআপ হয়েছে । নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের চ্যাম্পিয়ন পরিসংখ্যান দেখে নিন।
২০১০ সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - নেপাল
২০১২ সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - নেপাল
২০১৪ সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - নেপাল
২০১৬ সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - বাংলাদেশ
২০১৯ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - নেপাল
২০২২ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ
চ্যাম্পিয়ন - বাংলাদেশ
রানার্সআপ - নেপাল
বাংলাদেশের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য বাংলাদেশের চূড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা করা হয়েছে। এবং বাংলাদেশের এবারের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াডে কিছু চমক রয়েছে।অভিজ্ঞ মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ এবং এশিয়া কাপ স্কোয়াডে থাকা ওপেনার নাঈম শেখ ও এনামুল হক বিজয় বিশ্বকাপ স্কোয়াডে জায়গা পাননি।তবে বাঁহাতি ব্যাটার সৌম্য সরকার স্ট্যান্ডবাই রয়েছেন। উল্লেখ্য, ব্যাটার সাব্বির রহমান টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াডেও রয়েছেন।এছাড়া বাংলাদেশের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ মূল স্কোয়াডে নেই (তবে স্ট্যান্ডবাই রয়েছেন) পেসার শরিফুল ইসলাম ও স্পিনার শেখ মেহেদী হাসান। এখানে বাংলাদেশের ২০২২ টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড এবং স্কোয়াডের শীর্ষ পারফরমারদের পরিসংখ্যান তুলে ধরছি।
শীর্ষ ৫ ব্যাটার
১. সাকিব আল হাসান - ১০১ ম্যাচে ২০৪৫ রান।
২. সৌম্য সরকার - ৬৬ ম্যাচে ১১৩৬ রান।
৩. লিটন দাস - ৫৪ ম্যাচে ১০৮১ রান।
৪. সাব্বির রহমান - ৪৫ ম্যাচে ৯৫১ রান।
৫. আফিফ হোসেন - ৪৯ ম্যাচে ৭৪৯ রান।
শীর্ষ ৫ বোলার
১. সাকিব আল হাসান - ১০১ ম্যাচে ১২২ উইকেট।
২. মুস্তাফিজুর রহমান - ৭১ ম্যাচে ৯২ উইকেট।
৩. মোঃ সাইফুদ্দিন - ৩০ ম্যাচে ৩২ উইকেট।
৪. শেখ মেহেদী হাসান - ৩৮ ম্যাচে ৩০ উইকেট।
৫. নাসুম আহমেদ - ২৪ ম্যাচে ২৯ উইকেট।
বাংলাদেশের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড
সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মেহেদী হাসান মিরাজ, লিটন কুমার দাস, ইয়াসির আলি চৌধুরী, সাব্বির রহমান, নুরুল হাসান সোহান,আফিফ হোসেন, মোসাদ্দেক হোসেন, মুস্তাফিজুর রহমান, মোঃ সাইফুদ্দিন, তাসকিন আহমেদ,এবাদত হোসেন চৌধুরী, হাসান মাহমুদ, নাজমুল হোসেন শান্ত,নাসুম আহমেদ।
স্ট্যান্ডবাই : সৌম্য সরকার, শরিফুল ইসলাম,শেখ মেহেদী হাসান,রিশাদ হোসেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ আসন্ন আইসিসি টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোয়াড ঘোষণা করা হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার এবারের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াডে চমক নেই।আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দলটি প্রত্যাশিত স্কোয়াডই দিয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড এবং বিশ্বকাপ স্কোয়াডের শীর্ষ ব্যাটার ও বোলারদের টিটুয়েন্টি পরিসংখ্যান দেখে নিন।
শীর্ষ ৫ ব্যাটার
১.ডেভিড মিলার - ১০১ ম্যাচে ১৯০৩ রান।
২.কুইন্টন ডি কক - ৬৯ ম্যাচে ১৮৯৪ রান।
৩.রেজা হ্যানড্রিক্স - ৪৮ ম্যাচে ১৩৭২ রান।
৪.এইডেন মার্করাম - ২৩ ম্যাচে ৭২২ রান।
৫.হেনরিক ক্লাসেন - ৩৬ ম্যাচে ৬৫১ রান।
শীর্ষ ৫ বোলার
১.তাবরিজ সামসি - ৫৬ ম্যাচে ৬৯ উইকেট।
২.কাগিছো রাবাদা - ৪৬ ম্যাচে ৫২ উইকেট।
৩.ওয়েন পার্নেল - ৪৫ ম্যাচে ৫০ উইকেট।
৪.লোঙ্গি এনগিদি। - ৩০ ম্যাচে ৪৯ উইকেট।
৫.ডোয়াইন প্রিটোরিয়াস - ২৯ ম্যাচে ৩২ উইকেট।
দক্ষিণ আফ্রিকার টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড
টেম্বা বাভুমা (অধিনায়ক), কুইন্টন ডি কক, রেজা হেনড্রিক্স, হেনরিক ক্লাসেন,এইডেন মার্করাম,কেশব মহারাজ,ডেভিড মিলার,লোঙ্গি এনগিদি,এনরিক নরকিয়া,তাবরিজ সামসি,ডোয়াইন প্রিটোরিয়াস,কাগিছো রাবাদা,রাইলি রুসো,ক্রিষ্টিয়ান স্টাবস,ওয়েন পার্নেল। রিজার্ভ : বিয়ন ফরচুন,মার্কো জানসেন,আন্দিলে ফেলকয়ে।
ফিন্সের ওয়ানডে রেকর্ড
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ অষ্ট্রেলিয়ার ব্যাটার অ্যারন ফিন্স ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সদ্যসমাপ্ত ওয়ানডে সিরিজ ছিল একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিন্সের শেষ সিরিজ। এখানে অ্যারন ফিন্সের ওয়ানডে ক্যারিয়ার ও সেরা কিছু ওয়ানডে ইনিংসের তথ্য তুলে ধরছি।
ফিন্সের ওয়ানডে ক্যারিয়ার
অষ্ট্রেলিয়ার সফল ওয়ানডে ওপেনার হিসেবে অ্যারন ফিন্স অন্যতম। ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার আগে ফিন্স দীর্ঘ সময় ধরে অষ্ট্রেলিয়ার টপ অর্ডারের মূল শক্তি ছিলেন। ডেভিড ওয়ার্নারের সাথে ওয়ানডে ওপেনিংয়ে তাঁর ভালো রেকর্ড রয়েছে। এখানে অ্যারন ফিন্সের ওয়ানডে ক্যারিয়ার এবং এই ব্যাটারের কিছু সেরা ওয়ানডে ইনিংসের রেকর্ড তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
ওয়ানডে ক্যারিয়ার
২০১৩ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অ্যারন ফিন্সের ওয়ানডে অভিষেক হয় ।তারপর এই ব্যাটার অষ্ট্রেলিয়ার হয়ে ১৪৬টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলে মোট ৫,৪০৬ রান করেন। ওয়ানডে ক্রিকেটে ফিন্সের ১৭টি সেঞ্চুরি ও ৩০টি হাফসেঞ্চুরি রয়েছে। এছাড়া একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিন্স বল হাতে ৪টি উইকেট নিয়েছেন।
ফিন্সের সেরা ওয়ানডে ইনিংস
অষ্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে ওপেনার হিসেবে অ্যারন ফিন্স দারুণ সফলতা দেখিয়েছেন।এই স্ট্রোকমেকার অষ্ট্রেলিয়ার হয়ে দুর্দান্ত সব ইনিংস খেলেছেন। ফিন্সের সেরা কিছু ওয়ানডে ইনিংসের রেকর্ড এখানে তুলে ধরছি।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১২১
২০১৪ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এমসিজিতে খেলা ১২১ রানের ইনিংসটি ফিন্সের সেরা একটি ওয়ানডে ইনিংস হিসেবে স্বীকৃত।সেই ম্যাচে ১২৮ বল মোকাবেলা করে ১২টি চারের সাহায্যে ফিন্স ১২১ রান করে অজিদের জয় নিশ্চিত করেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১০৯
২০১৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে (ক্যানবেরায়) এক ওয়ানডে ম্যাচে ফিন্স ১০৯ রানের চমৎকার এক ইনিংস খেলেন।সেই ম্যাচে ফিন্স ১২৭ বল মোকাবেলা করে ১০৯ রান করেন।
ভারতের বিপক্ষে ১২৪
ভারতের বিপক্ষে ২০১৭ সালে (ইনদরে)১২৪ রান অ্যারন ফিন্সের সেরা ওয়ানডে ইনিংসের মধ্যে অন্যতম । সেই ম্যাচে ফিন্স ১২৫ বলে ১২৪ রানের ইনিংস খেলেন যেখানে ১২টি চার ও ৫টি ছয়ের মার ছিল।
ভারতের বিপক্ষে ৮১
অ্যারন ফিন্স তাঁর ক্যারিয়ারে দারুণ সব ওয়ানডে ইনিংস খেলেছেন ২০১৫ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিতে ভারতের বিপক্ষে তেমনি ফিন্স ৮১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন।সেই ম্যাচে ফিন্স ১১৬ বল খেলে ৮১ রান করেন যা অজিদের জয়ের পথ সহজ করে দেয়।
এশিয়া কাপের সেরা ১০ বোলার
ছবি: লাসিথ মালিঙ্গা
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ সম্প্রতি এশিয়ার সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট টুর্নামেন্ট 'এশিয়া কাপ ক্রিকেট'এর ২০২২ সালের আসর শেষ হয়েছে। এবারের এশিয়া কাপে মোট ছয়টি দেশ মূল পর্বে খেলার সুযোগ পায় এবং ফাইনালে শ্রীলঙ্কা পাকিস্তানকে হারিয়ে শিরোপা জয় করে । এশিয়া কাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে সেরা ১০ বোলারের (সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি) পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরা হলো।
১. লাসিথ মালিঙ্গা,৩৩ উইকেট
সাবেক লংকান পেসার লাসিথ মালিঙ্গা এশিয়া কাপের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল বোলার ।মালিঙ্গা এশিয়া কাপে ১৫ ইনিংসে ৩৩টি উইকেট শিকার করেন।
২. মুত্তিয়া মুরালিধরন,৩০ উইকেট
সাবেক লংকান স্পিনার মুত্তিয়া মুরালিধরন এশিয়া কাপের ইতিহাসে অন্যতম সফল বোলার। মুরালিধরন এশিয়া কাপে ২৪ ইনিংসে ৩০ উইকেট নেন।
৩. অজন্তা মেন্ডিস,২৬ উইকেট
লংকান স্পিনার অজন্তা মেন্ডিস এশিয়া কাপের অন্যতম সফল বোলার।এই স্পিনার এশিয়া কাপে ৮ ইনিংস থেকে ২৬ উইকেট নেন।
৪. সাকিব আল হাসান,২৬ উইকেট
বাংলাদেশের অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান এশিয়া কাপের অন্যতম সফল বোলার। সাকিব ইতোমধ্যে এশিয়া কাপে ২০ ইনিংসে ২৬ উইকেট নিয়েছেন
৫. সাঈদ আজমল,২৫ উইকেট
সাবেক পাক পেসার সাঈদ আজমল এশিয়া কাপের সেরা ১০ বোলারের তালিকায় রয়েছেন।আজমল এশিয়া কাপে ১২ ইনিংসে বোলিং করে ২৪টি উইকেট শিকার করেন।
৬. চামিন্দা ভাস,২৩ উইকেট
সাবেক লংকান পেসার চামিন্দা ভাস এশিয়া কাপের অন্যতম সফল বোলার।ভাস এশিয়া কাপে ১৯ ইনিংসে ২৩ উইকেট নেন।
৭.রবীন্দ্র জাদেজা,২৩ উইকেট
ভারতের স্পিনার রবীন্দ্র জাদেজা এশিয়া কাপের শীর্ষ ১০ বোলারের তালিকায় রয়েছেন।জাদেজা ইতোমধ্যে এশিয়া কাপে ২০ ইনিংসে ২৩ উইকেট নিয়েছেন।
৮. মাশরাফি বিন মুর্তজা,২৩ উইকেট
বাংলাদেশের পেসার মাশরাফি বিন মুর্তজা এশিয়া কাপের শীর্ষ ১০ বোলারের মধ্যে অন্যতম। মাশরাফি এশিয়া কাপে ২৪ ইনিংসে ২৩ উইকেট নিয়েছেন।
৯. ইরফান পাঠান,২২ উইকেট
ভারতের সাবেক পেসার ইরফান পাঠান এশিয়া কাপের শীর্ষ ১০ বোলারের তালিকায় রয়েছেন। ইরফান পাঠান এশিয়া কাপে ১২ ইনিংসে ২২ উইকেট নেন।
১০. সনাথ জয়াসুরিয়া,২২ উইকেট
সাবেক লংকান ব্যাটার সনাথ জয়াসুরিয়া এশিয়া কাপে অসাধারণ ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বল হাতেও সফলতা দেখিয়েছেন। জয়াসুরিয়া এশিয়া কাপে মোট ২৫ ইনিংসে ২২ উইকেট নিয়েছেন।
এশিয়া কাপের সেরা ১০ ব্যাটার
ছবি: সনাথ জয়াসুরিয়া
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ এশিয়ার সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট টুর্নামেন্ট এশিয়া কাপ। শুরু থেকেই এশিয়া কাপ ক্রিকেট দর্শকদের মধ্যে দারুণ সাড়া ফেলে।এরই ধারাবাহিকতায় এবারের এশিয়া কাপ সমাপ্ত হয়েছে। শ্রীলঙ্কা এবারের এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছে । এশিয়া কাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে সেরা ১০ ব্যাটারের (সর্বোচ্চ রানকারী ) পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরা হলো।
১. সনাথ জয়াসুরিয়া,১২২০ রান
শ্রীলঙ্কার সাবেক বাঁহাতি ওপেনার সনাথ জয়াসুরিয়া (২৫ ম্যাচে ১২২০ রান)এশিয়া কাপের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন ।
২. কুমার সাঙ্গাকারা,১০৭৫ রান
এশিয়া কাপের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের মালিক আরেক লংকান কিংবদন্তি কুমার সাঙ্গাকারা (২৪ ম্যাচে ১০৭৫ রান)।
৩. বিরাট কোহলি, ১০৪২ রান
এশিয়া কাপের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান বিরাট কোহলির।কোহলি ইতোমধ্যে এশিয়া কাপে ২১ ম্যাচ খেলে ১,০৪২ রান করেছেন।
৪. রোহিত শর্মা, ১০১৬ রান
ভারতের বর্তমান অধিনায়ক রোহিত শর্মা ইতোমধ্যে এশিয়া কাপে ৩১ ম্যাচ খেলে ১,০১৬ রান করেছেন যা এই টুর্নামেন্টের চতুর্থ সর্বোচ্চ রান।
৫. শচিন টেন্ডুলকার,৯৭১ রান
ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটার শচিন টেন্ডুলকার (২৩ ম্যাচে ৯৭১ রান) এশিয়া কাপের ইতিহাসে অন্যতম সফল ব্যাটার।
৬. শোয়েব মালিক,৯০৭ রান
পাকিস্তানের ব্যাটার শোয়েব মালিক এশিয়া কাপে মোট ২১ ম্যাচ খেলে ৯০৭ রান করেছেন।
৭. মুশফিকুর রহিম,৭৪৪ রান
এশিয়া কাপের ইতিহাসে শীর্ষ ১০ ব্যাটারের তালিকায় বাংলাদেশের ব্যাটার মুশফিকুর রহিমের নামও রয়েছে। মুশফিক ইতোমধ্যে এশিয়া কাপে ২৮ ম্যাচে ৭৪৪ রান করেছেন।
৮. অর্জুনা রানাতুঙ্গা, ৭৪১ রান
সাবেক লংকান ব্যাটার অর্জুনা রানাতুঙ্গা এশিয়া কাপে ১৯ ম্যাচ খেলে ৭৪১ রান করেন যা এই টুর্নামেন্টে অষ্টম সর্বোচ্চ রান।
৯. এম এস ধোনি,৬৯০ রান
সাবেক ভারতীয় ব্যাটার এম এস ধোনি এশিয়া কাপে ২৪ ম্যাচ খেলে ৬৯০ রান করেন যা এই টুর্নামেন্টে নবম সর্বোচ্চ রান।
১০.মাহেলা জয়াবর্ধনে,৬৭৪ রান
সাবেক লংকান ব্যাটার মাহেলা জয়াবর্ধনে এশিয়া কাপে মোট ২৮ ম্যাচে ৬৭৪ রান করেন।
মুশফিকের টিটুয়েন্টি থেকে অবসর ও অন্যান্য
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ সম্প্রতি বাংলাদেশের নির্ভরযোগ্য মিডল অর্ডার ব্যাটার মুশফিকুর রহিম আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টি ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন । যদিও এই ব্যাটার টেস্ট ও ওয়ানডে ক্রিকেট খেলে যাবেন বলে জানিয়েছেন। উল্লেখ্য মুশফিকুর রহিম বাংলাদেশের হয়ে একশ বা এর বেশি আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টি ম্যাচ খেলা অন্যতম ক্রিকেটার। এখানে মুশফিকুর রহিমের ক্যারিয়ারচিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
টেস্ট ক্যারিয়ার
টেস্ট ক্রিকেটে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ব্যাটার হিসেবে মুশফিকুর রহিমের নাম উচ্চারিত হয়। বলা হয় বাংলাদেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য টেস্ট ব্যাটার মুশফিক।কারণ মুশফিকের রয়েছে উইকেটের চারপাশে শট খেলার অসাধারণ দক্ষতা। তাছাড়া দীর্ঘ সময় উইকেটে টিকে থাকার সামর্থ্য বিবেচনায় মুশফিক সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন। উল্লেখ্য ২০০৫ সালে মুশফিকুর রহিমের টেস্ট অভিষেক হয় । ইতোমধ্যে মুশফিক ৮২টি টেস্ট খেলেছেন যেখানে ৩ ডাবল সেঞ্চুরিসহ তাঁর মোট রানসংখ্যা ৫,২৩৫। এছাড়া টেষ্টে মুশফিকের ১২২টি ডিসমিশাল রয়েছে।
ওয়ানডে ক্যারিয়ার
বাংলাদেশের ওয়ানডে ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল ব্যাটারের মধ্যে মুশফিকুর রহিম অন্যতম। দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের ওয়ানডে মিডল অর্ডারের এক বড় ভরসা মুশফিক। উল্লেখ্য ২০০৬ সালে মুশফিকের ওয়ানডে অভিষেক হয় । মুশফিক ইতোমধ্যে ২৩৩টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলে ৮টি সেঞ্চুরি ও ৪১টি হাফসেঞ্চুরিসহ মোট ৬,৬৯৭ রান করেছেন। এছাড়া ওয়ানডে ক্রিকেটে তাঁর ২৫০টি ডিসমিশাল রয়েছে।
টিটুয়েন্টি ক্যারিয়ার
সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছেন।তবে বাংলাদেশের হয়ে আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টিতে তাঁর ভালো রেকর্ড রয়েছে। মুশফিক ১০২টি আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টি ম্যাচ খেলে ৬টি হাফসেঞ্চুরিসহ ১,৫০০ রান করেছেন। এছাড়া আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টিতে মুশফিকের ৭১টির বেশি ডিসমিশাল রয়েছে।
মুশফিকের সেরা টিটুয়েন্টি ইনিংস
মুশফিকুর রহিমের সেরা কিছু টিটুয়েন্টি ইনিংসের চিত্র এখানে তুলে ধরছি।
নিদাহাস ট্রফিতে অপরাজিত ৭২ রান
মুশফিকুর রহিমের টিটুয়েন্টি ক্যারিয়ারের সেরা একটি ইনিংস হচ্ছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২০১৮ সালে নিদাহাস ট্রফিতে খেলা অপরাজিত ৭২ রান।সেই ম্যাচে মুশফিক ৩৫ বলে ৭২ রান করে বাংলাদেশকে সেই ম্যাচে জয়ী করেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অপরাজিত ৪১ রান
মুশফিকুর রহিমের টিটুয়েন্টি ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা একটি ইনিংস হচ্ছে ২০১১ সালে ওয়েষ্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলা অপরাজিত ৪১ রান।সেই ম্যাচে মুশফিক মাত্র ২৬ বলে অপরাজিত ৪১ রান করেন যা বাংলাদেশকে সহজে জয়ের বন্দরে নিয়ে যায়।
২০২২ সালের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের চূড়ান্ত ১৬ টিম
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ ২০২২ সালের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ আর খুব বেশি দূরে নয়। আসুন কোন টিমগুলো আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পেয়েছে তা দেখে নিই।আগেই ৮টি টিম সুপার টুয়েলভ নিশ্চিত করেছিল এবং সেখানে বাংলাদেশও রয়েছে। পরবর্তীতে আরও ৮টি টিম টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের চূড়ান্ত টিকিট পেয়েছে। সর্বশেষ জিম্বাবুয়ে ও নেদারল্যান্ডস আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। উল্লেখ্য এর ফলে জিম্বাবুয়ে ২০১৬ সালের পর কোন বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পেল।আগামী ১৬ অক্টোবর ২০২২ সালের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হবে। এবারের টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ অষ্ট্রেলিয়া।আসন্ন টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপের চূড়ান্ত টিমগুলোর তালিকা ও সর্বশেষ টিটুয়েন্টি রেঙ্কিং দেখে নিন।
ভারত
রেঙ্কিং- ১, রেটিং - ২৬৮ ।
ইংল্যান্ড
রেঙ্কিং -২, রেটিং - ২৬২।
দক্ষিণ আফ্রিকা
রেঙ্কিং - ৩, রেটিং - ২৫৮।
পাকিস্তান
রেঙ্কিং -৪, রেটিং - ২৫৮।
নিউজিল্যান্ড
রেঙ্কিং - ৫, রেটিং - ২৫২।
অষ্ট্রেলিয়া
রেঙ্কিং - ৬, রেটিং - ২৫০।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেঙ্কিং - ৭, রেটিং - ২৪১।
শ্রীলঙ্কা
রেঙ্কিং - ৮, রেটিং - ২৩৭।
বাংলাদেশ
রেঙ্কিং - ৯, রেটিং - ২২৩।
আফগানিস্তান
রেঙ্কিং - ১০, রেটিং - ২১৯।
জিম্বাবুয়ে
রেঙ্কিং - ১১, রেটিং - ১৯৪।
আয়ারল্যান্ড
রেঙ্কিং - ১২, রেটিং -১৮৭।
সংযুক্ত আরব আমিরাত
রেঙ্কিং -১৩, রেটিং -১৮৫।
নামিবিয়া
রেঙ্কিং - ১৪, রেটিং -১৮৩।
স্কটল্যান্ড
রেঙ্কিং - ১৫, রেটিং - ১৮২।
নেদারল্যান্ডস
রেঙ্কিং - ১৮, রেটিং - ১৬৮।
এশিয়া কাপ শিরোপা জিতল শ্রীলঙ্কা
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ ২০২২ সালের এশিয়া কাপ ক্রিকেটের শিরোপা জিতল শ্রীলঙ্কা। গতকাল (১১ সেপ্টেম্বর) দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত ফাইনালে পাকিস্তানকে ২৩ রানে হারিয়ে লংকানরা এশিয়ার ক্রিকেটের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ টুর্নামেন্টের(এশিয়া কাপ ২০২২) শিরোপা জিতে নেয়।২০২২ এশিয়া কাপের সেরা ১০ পারফর্মারের(ব্যাটার ও বোলার) পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরা হলো।
২০২২ এশিয়া কাপের সেরা ৫ ব্যাটার
শ্রীলঙ্কা এবারের এশিয়া কাপের শিরোপা জয় করেছে । এছাড়া রানার্সআপ পাকিস্তান, সুপার ফোরে খেলা ভারত, আফগানিস্তানও ভালো ক্রিকেট খেলেছে।তবে এবারের এশিয়া কাপে বাংলাদেশ ও হংকং সুবিধা করতে পারেনি।
মোঃ রিজওয়ান
পাকিস্তানের ব্যাটার মোঃ রিজওয়ান এবারের এশিয়া কাপে সর্বাধিক রান করেছেন । রিজওয়ান এবার এশিয়া কাপে ৬ ম্যাচ খেলে ২৮১ রান করেছেন যা টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ রান।
বিরাট কোহলি
ভারত এবার এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হলেও বিরাট কোহলি ব্যাট হাতে চমৎকার সফলতা দেখিয়েছেন। কোহলি এবারের এশিয়া কাপে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান (৫ ম্যাচে ২৭৬ রান) করেছেন।
ইব্রাহিম জাদরান
আফগানিস্তানের ব্যাটার ইব্রাহিম জাদরান এবারের এশিয়া কাপে দারুণ ব্যাটিং করেছেন।জাদরান ৫ ম্যাচে ১৯৬ রান করেছেন যা টুর্নামেন্টে তৃতীয় সর্বোচ্চ রান।
ভানুকা রাজাপাকসে
শ্রীলঙ্কার এবারের এশিয়া কাপে শিরোপা জয়ের নেপথ্য কারিগর ছিলেন ভানুকা রাজাপাকসে।ভানুকা রাজাপাকসে এই এশিয়া কাপে ৬ ম্যাচ খেলে ১৯১ রান করেন যা টুর্নামেন্টে চতুর্থ সর্বোচ্চ রান।
পাথুন নিশাঙ্কা
এবারের এশিয়া কাপে পঞ্চম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন পাথুন নিশাঙ্কা।নিশাঙ্কা এবারের এশিয়া কাপে ৬ ম্যাচ খেলে ১৭৩ রান করেন।
২০২২ এশিয়া কাপের সেরা ৫ বোলার
এবারের এশিয়া কাপে বল হাতে পেসার ও স্পিনার উভয় ধরনের বোলারই সফলতা দেখিয়েছেন। ভারতের পেসার ভুবনেশ্বর কুমার ২০২২ এশিয়া কাপে বল হাতে সবচেয়ে সফল ছিলেন । এছাড়া শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তানের বোলাররাও ভালো করেছেন।
ভুবনেশ্বর কুমার
ভারতের পেসার ভুবনেশ্বর কুমার এবারের এশিয়া কাপে সর্বাধিক উইকেট নিয়েছেন। ভুবনেশ্বর কুমার ৫ ম্যাচ খেলে ১১টি উইকেট নেন।
ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা
শ্রীলঙ্কার স্পিনার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা ২০২২ এশিয়া কাপে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি ছিলেন। এছাড়া এই লংকান স্পিনার ফাইনালে ব্যাট হাতে দারুণ একটি ইনিংস খেলেন। উল্লেখ্য হাসারাঙ্গা এবার এশিয়া কাপে ৬ ম্যাচ খেলে ৯টি উইকেট নেন।
মোহাম্মদ নেওয়াজ
পাকিস্তানের স্পিনার মোহাম্মদ নেওয়াজ এবারের এশিয়া কাপে চমৎকার বোলিং করেছেন। নেওয়াজ ৬ ম্যাচ খেলে ৮টি উইকেট নেন যা টুর্নামেন্টে তৃতীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকার।
শাদাব খান
পাকিস্তানের শাদাব খান এবারের এশিয়া কাপে চতুর্থ সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি ছিলেন ।এই স্পিনার ৫ ম্যাচ খেলে ৮টি উইকেট নেন।
হারিস রউফ
পাকিস্তানের পেসার হারিস রউফ এবারের এশিয়া কাপে চমৎকার বোলিং করেছেন।রউফ ৬ ম্যাচ খেলে ৮টি উইকেট নিয়েছেন যা টুর্নামেন্টে পঞ্চম সর্বোচ্চ উইকেট শিকার।
এশিয়া কাপের ফাইনাল পরিসংখ্যান
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ এশিয়ার ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় টুর্নামেন্ট 'এশিয়া কাপ ক্রিকেটের' ২০২২ আসরের ফাইনালে উঠেছে শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান। এশিয়া কাপ ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল টিম ভারত এবার ফাইনালে উঠতে পারেনি। এছাড়া কাগজে কলমে শক্তিশালী বাংলাদেশও এবার এশিয়া কাপে সুবিধা করতে পারেনি। উল্লেখ্য আগামী রবিবার (১১ সেপ্টেম্বর,২০২২) এবারের এশিয়া কাপ ক্রিকেটের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। এশিয়া কাপের ফাইনাল পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি।
সবচেয়ে সফল টিম
এশিয়া কাপের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল টিম ভারত। ভারত ইতোমধ্যে ৭ বার এশিয়া কাপ শিরোপা জিতেছে।
সর্বাধিক ফাইনাল
এশিয়া কাপের ইতিহাসে শ্রীলঙ্কা সবচেয়ে বেশি ১১ বার ফাইনালে উঠেছে। এর মধ্যে লংকানরা ৫বার এশিয়া কাপ শিরোপা জিতেছে।
এশিয়া কাপ ফাইনাল পরিসংখ্যান
এশিয়া কাপকে বলা হয় এশিয়ার ক্রিকেটের বিশ্বকাপ।কারণ এশিয়া কাপে এশিয়ার সেরা টিমগুলো খেলার সুযোগ পায়। এখানে এশিয়া কাপের ফাইনাল পরিসংখ্যান তুলে ধরছি।
১৯৮৪ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - শ্রীলঙ্কা
১৯৮৬ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - শ্রীলঙ্কা
রানার্সআপ - পাকিস্তান
১৯৮৮ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - শ্রীলঙ্কা
১৯৯০-৯১ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - শ্রীলঙ্কা
১৯৯৫ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - শ্রীলঙ্কা
১৯৯৭ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - শ্রীলঙ্কা
রানার্সআপ - ভারত
২০০০ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - পাকিস্তান
রানার্সআপ - শ্রীলঙ্কা
২০০৪ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - শ্রীলঙ্কা
রানার্সআপ - ভারত
২০০৮ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - শ্রীলঙ্কা
রানার্সআপ - ভারত
২০১০ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - শ্রীলঙ্কা
২০১২ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - পাকিস্তান
রানার্সআপ - বাংলাদেশ
২০১৪ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - শ্রীলঙ্কা
রানার্সআপ - পাকিস্তান
২০১৬ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - বাংলাদেশ
২০১৮ এশিয়া কাপ
চ্যাম্পিয়ন - ভারত
রানার্সআপ - বাংলাদেশ
সাকিবের শততম টিটুয়েন্টি ও অন্যান্য
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ সম্প্রতি সাকিব আল হাসান এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে নিজের শততম আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টি খেলে ফেললেন। উল্লেখ্য এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তৃতীয় বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে সাকিব শততম আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টি ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েন।এর আগে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিম আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টি ক্রিকেটে একশ ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েন।
সাকিবের আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টি ক্যারিয়ার
আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টি ক্রিকেটে বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। উল্লেখ্য সাকিব বাংলাদেশের হয়ে ইতোমধ্যে ১০১টি আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টি ম্যাচ খেলে মোট ২,০৪৫রান করেছেন। টিটুয়েন্টির আন্তর্জাতিক সংস্করণে সাকিবের সেরা ইনিংস ৮৪ রান। এছাড়া আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টিতে এই অলরাউন্ডারের ১০টি ফিফটিও রয়েছে। আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি চার (২০৬) মেরেছেন সাকিব।বল হাতে আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টিতে ( ম্যাচে ১বার ৫উইকেটসহ)সাকিব ইতোমধ্যে ১২২টি উইকেট নিয়েছেন যা আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টিতে এই মুহূর্তে কোন বোলারের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারের রেকর্ড।
বাংলাদেশের হয়ে যারা একশটির বেশি টিটুয়েন্টি খেলেছেন
সম্প্রতি সাকিব আল হাসান আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টি ক্রিকেটে নিজের একশ ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েন।এবারের এশিয়া কাপে বাংলাদেশের তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে সাকিব একশ ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েন। উল্লেখ্য এরফলে বাংলাদেশের হয়ে আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টিতে একশ ম্যাচ খেলা ক্রিকেটারের সংখ্যা এখন তিন। বাংলাদেশের হয়ে আন্তর্জাতিক টিটুয়েন্টিতে একশ বা এর বেশি ম্যাচ খেলা ক্রিকেটারদের পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি।
১. মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ - ১২১ ম্যাচ
২. মুশফিকুর রহিম - ১০২ ম্যাচ
৩. সাকিব আল হাসান - ১০১ ম্যাচ
সদ্যপ্রয়াত আম্পায়ার রুডি কোয়ের্তজেনের ক্যারিয়ার ও অন্যান্য
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ গতমাসে (৯ আগষ্ট,২০২২) এক সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন জনপ্রিয় ক্রিকেট আম্পায়ার রুডি কোয়ের্তজেন। ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা আম্পায়ারদের তালিকায় দক্ষিণ আফ্রিকায় জন্মগ্ৰহনকারী এই আম্পায়ারের নামও উচ্চারিত হয়। উল্লেখ্য ২০১০ সালে কোয়ের্তজেন শেষবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আম্পায়ারিং করেন। এখানে রুডি কোয়ের্তজেনের আম্পায়ারিং ক্যারিয়ার ও বিভিন্ন অজানা তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
আন্তর্জাতিক আম্পায়ারিং ক্যারিয়ার
রুডি কোয়ের্তজেনের জন্ম দক্ষিণ আফ্রিকায়। কোয়েতর্জেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেননি তবে দক্ষিণ আফ্রিকার লোকাল ক্রিকেটলিগে খেলেছেন। যদিও কোয়েতর্জেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সেরা আম্পায়ারদের তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন। রুডি কোয়ের্তজেনের আন্তর্জাতিক আম্পায়ারিং ক্যারিয়ার এখানে তুলে ধরছি।
টেস্ট আম্পায়ারিং - ১০৮ ম্যাচ ।
ওয়ানডে আম্পায়ারিং - ২০৯ ম্যাচ।
টিটুয়েন্টি আম্পায়ারিং - ১৪ ম্যাচ
রুডি কোয়ের্তজেন সম্পর্কে অজানা তথ্য
রুডি কোয়ের্তজেনের সম্পর্কে বিভিন্ন অজানা তথ্য এখানে তুলে ধরছি।
প্রাথমিক জীবন
কোয়ের্তজেন শৈশব থেকে ক্রিকেটের প্রতি উৎসাহী ছিলেন।তিনি দক্ষিণ আফ্রিকা রেলওয়েতে চাকরি করার সময় লীগ ক্রিকেট খেলেন এবং পরবর্তীতে ১৯৮১ সালে আম্পায়ারিংয়ে মনোনিবেশ করেন।
আম্পায়ারিংয়ে অভিষেক
১৯৯২ সালে কোয়ের্তজেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আম্পায়ারিংয়ের সুযোগ পান। তাঁর অভিষেক ম্যাচ দুটিই ছিল পোর্ট এলিজাবেথে দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ভারতের মধ্যে। এই সিরিজে প্রথমবার আম্পায়ারদের রান আউটের সিদ্ধান্তে সাহায্য করার জন্য টেলিভিশন রিপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে।
আইসিসি আম্পায়ারদের এলিট প্যানেলের মূল সদস্য
কোয়ের্তজেন ১৯৯৭ সালে আইসিসির পূর্ণকালীন আম্পায়ার হয়েছিলেন এবং ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত আইসিসি আম্পায়ারদের এলিট প্যানেলের মূল সদস্যদের একজন ছিলেন।
দীর্ঘ আম্পায়ারিং রেকর্ড
রুডি কোয়ের্তজেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ পরিচালনা করা আম্পায়ারদের একজন।কোয়ের্তজেন ২০৯টি টেস্ট,১০৮টি ওয়ানডে ও ১৪টি টিটুয়েন্টি ম্যাচ পরিচালনা করেছেন।
নিষ্ঠাবান আম্পায়ার
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ইতিহাসে সবচেয়ে সৎ ও নিষ্ঠাবান আম্পায়ারদের মধ্যে রুডি কোয়ের্তজেন অন্যতম। রুডি কোয়ের্তজেনের আম্পায়ারিং ক্যারিয়ারে সততা ও নিষ্ঠার বহু নজির রয়েছে।
স্বীকৃতি
২০০২ সালে কোয়ের্তজেন আনুষ্ঠানিকভাবে শীর্ষ আম্পায়ার নির্বাচিত হন।
সম্মান
রুডি কোয়ের্তজেন আম্পায়ারিং ক্যারিয়ারে দারুণ কিছু পুরস্কার পান।কোয়ের্তজেন ১০০টি ওয়ানডে ম্যাচে দায়িত্ব পালনের জন্য আইসিসি ব্রোঞ্জ বেইলস অ্যাওয়ার্ড পান। এছাড়া এই কিংবদন্তি আম্পায়ার ২০০টি ওয়ানডে ম্যাচের জন্য আইসিসি সিলভার বেইলস অ্যাওয়ার্ড পান। সেইসাথে কোয়ের্তজেন ১০০টি টেস্ট ম্যাচ পরিচালনার জন্য আইসিসি গোল্ডেন বেইলস অ্যাওয়ার্ড পান। উল্লেখ্য ,রুডি কোয়ের্তজেন একমাত্র আম্পায়ার যিনি এই তিনটি পুরস্কারই অর্জন করেছেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে কলিন ডি গ্ৰ্যান্ডহোমের অবসর
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ অনেকটা আকস্মিকভাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন নিউজিল্যান্ডের অলরাউন্ডার কলিন ডি গ্ৰ্যান্ডহোম।ঘন ঘন ইনজুরির কারণে বার বার সমস্যায় পড়ছিলেন গ্ৰ্যান্ডহোম আর এরফলে শেষপর্যন্ত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন এই কিউই অলরাউন্ডার।কলিন ডি গ্ৰ্যান্ডহোমের ক্যারিয়ারের বিভিন্ন তথ্য এখানে তুলে ধরছি।
টেস্ট ক্যারিয়ার
২৯ টেস্ট ১৪৩২ রান।২টি সেঞ্চুরি ও ৮টি হাফসেঞ্চুরি। বল হাতে ৪৯টি উইকেট নিয়েছেন।
ওয়ানডে ক্যারিয়ার
৪৫ ম্যাচে ৭৪২ রান।৪টি হাফসেঞ্চুরি রয়েছে।বল হাতে ৩০টি উইকেট নিয়েছেন।
টিটুয়েন্টি ক্যারিয়ার
৪১ ম্যাচে ৫০৩ রান। ৩টি হাফসেঞ্চুরি। বল হাতে ১২টি উইকেট নিয়েছেন।
ফাষ্টক্লাস ক্যারিয়ার
ইতোমধ্যে ১২৬টি ফাষ্টক্লাস ম্যাচ খেলে ৬,৫৯২ রান করেছেন।১৫টি সেঞ্চুরি ও ৩৬টি হাফসেঞ্চুরি রয়েছে।বল হাতে নিয়েছেন ২০৫টি উইকেট।
অজানা তথ্য
কলিন ডি গ্ৰ্যান্ডহোম সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য এখানে তুলে ধরা হলো।
জন্ম ও শৈশব
কলিন ডি গ্ৰ্যান্ডহোম জিম্বাবুয়ের হারারেতে জন্মগ্ৰহন করেন। তবে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে নিউজিল্যান্ডের হয়ে।
জিম্বাবুয়ের হয়ে বয়সভিত্তিক ক্রিকেট
কলিন ডি গ্ৰ্যান্ডহোম ২০০৪ সালে জিম্বাবুয়ের হয়ে অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ খেলেছেন।
২০০৬ সালে নিউজিল্যান্ডে গমন
কলিন ডি গ্ৰ্যান্ডহোম ২০০৬ নিউজিল্যান্ডে চলে যান এবং সেখানে ক্লাব ক্রিকেটে খেলা শুরু করেন।
নিউজিল্যান্ডের ইমার্জিং টিমে ডাক
নিউজিল্যান্ডের ডমেষ্টিক ক্রিকেটে ধারাবাহিক দারুণ পারফরম্যান্সের জন্য ২০০৯ সালে গ্ৰ্যান্ডহোম অষ্ট্রেলিয়া সফরের কিউই ইমার্জিং টিমে ডাক পান ।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক অভিষেক
২০১২ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে কলিন ডি গ্ৰ্যান্ডহোমের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়।
সাম্প্রতিক চাকরির খবর
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ ফায়ার সার্ভিসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিসহ দেশের চাকরির বাজারের নতুন কিছু নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিস্তারিত দেখে নিন।
ফায়ার সার্ভিসে নিয়োগ
বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এখানে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সাম্প্রতিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিস্তারিত তুলে ধরা হলো।
পদ : ডুবুরি, নার্সিং এটেনডেন্ট,ফায়ার ফাইটার (পুরুষ)।
পদসংখ্যা : মোট ৫৬৪টি ।
যোগ্যতা : এসএসসি পাস।
শারীরিক যোগ্যতা : উচ্চতা ( ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি)। বুক (৩২ ইঞ্চি)।
বয়স : ১৮-২০বছর।তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে বয়স সর্বোচ্চ ৩২ বছর।
বেতনস্কেল : গ্ৰেগ-১৭।
আবেদন প্রক্রিয়া : অনলাইন (ভিজিট http://fscd.teletalk.com.bd)।
আবেদন ফি : ৫৬টাকা।
আবেদনের শেষ তারিখ : ফায়ার ফাইটার (২১.০৯.২০২২) ও ডুবুরি, নার্সিং এটেনডেন্ট (২৫.০৯.২০২২)।
সূত্র : প্রথম আলো অনলাইন।
আইএফআইসি ব্যাংকে নিয়োগ
দেশের সুপরিচিত প্রাইভেট কমার্শিয়াল ব্যাংক 'আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড' এ 'ট্রানজেকশন সার্ভিস অফিসার' পদে জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এখানে আইএফআইসি ব্যাংকের নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিস্তারিত দেখে নিন।
পদ : ট্রানজেকশন সার্ভিস অফিসার
পদসংখ্যা : অনির্দিষ্ট
যোগ্যতা : ন্যূনতম স্মাতক ডিগ্রি।
বয়স : সর্বোচ্চ ৩০ বছর।
বেতনস্কেল : ৩০,১৩০ টাকা ও অন্যান্য সুবিধা। এছাড়া ১ বছর প্রবেশন সময়কাল পরে মাসিক বেতন ৪১,৭৭০টাকা ও অন্যান্য সুবিধা।
কর্মস্থল : বাংলাদেশের যেকোন স্থান।
আবেদন প্রক্রিয়া : অনলাইন (ভিজিট https://hotjobs.bdjobs.com/jobs/ific/ific76.htm) ।
আবেদনের শেষ তারিখ : ১৫.০৯.২০২২।
সূত্র : বিডিজবস ডটকম
বাংলাদেশের শীর্ষ টিটুয়েন্টি অধিনায়ক
ছবি: সাকিব আল হাসান
প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং ফরম্যাট টিটুয়েন্টি। এখনও ক্রিকেটের সবচেয়ে ক্ষুদ্র এই ফরম্যাটে বাংলাদেশ বড় কোন সাফল্য পায়নি।সম্প্রতি বাংলাদেশ জাতীয় টিটুয়েন্টি ক্রিকেট দলের নতুন অধিনায়ক হিসেবে সাকিব আল হাসানের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এবারের এশিয়া কাপে সাকিবকে দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশের টিটুয়েন্টি অধিনায়কের ভূমিকায় দেখা গেছে। বাংলাদেশের শীর্ষ টিটুয়েন্টি অধিনায়কদের পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি।
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ
বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি টিটুয়েন্টি ম্যাচে(৪৩ম্যাচ) নেতৃত্ব দিয়েছেন সদ্য সাবেক অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। এছাড়া মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের অধীনে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি (১৬ম্যাচ) টিটুয়েন্টি ম্যাচ জিতেছে। উল্লেখ্য মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের অধীনে বাংলাদেশ সর্বাধিক টিটুয়েন্টি ম্যাচে হেরেছেও(২৬ম্যাচ )। এছাড়া ১টি ম্যাচের ফল নিষ্পত্তি হয়নি।
মাশরাফি বিন মুর্তজা
বাংলাদেশের শীর্ষ টিটুয়েন্টি অধিনায়কদের মধ্যে মাশরাফি বিন মুর্তজা অন্যতম। মাশরাফি বাংলাদেশকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৮টি টিটুয়েন্টি ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন। মাশরাফির অধীনে বাংলাদেশ দল ১০টি ম্যাচে জয় পায় ও ১৭টি ম্যাচে পরাজিত হয়(১টি ম্যাচের ফল নিষ্পত্তি হয়নি)।
মুশফিকুর রহিম
মুশফিকুর রহিম বাংলাদেশের শীর্ষ টিটুয়েন্টি অধিনায়কের তালিকায় রয়েছেন। মুশফিকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২৩টি টিটুয়েন্টি ম্যাচ খেলে ৮টিতে জয় পায় ও ১৪টি ম্যাচে পরাজিত হয়(১টি ম্যাচের ফল নিষ্পত্তি হয়নি)।
সাকিব আল হাসান
সাকিব আল হাসান দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশের টিটুয়েন্টি অধিনায়কের দায়িত্ব পেয়েছেন। এশিয়া কাপ দিয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে সাকিবের টিটুয়েন্টি অধিনায়কত্ব শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ দল ইতোমধ্যে ২৩টি টিটুয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে যেখানে ৭ম্যাচে জয় ও ১৬টি ম্যাচে পরাজয়ের রেকর্ড রয়েছে ।
মোঃ আশরাফুল
একসময় মোঃ আশরাফুল বাংলাদেশকে টিটুয়েন্টি ক্রিকেটে নেতৃত্ব দিয়েছেন। যদিও আশরাফুলের নেতৃত্বে বাংলাদেশ মোট ১১ ম্যাচ খেলে দুটিতে জয়লাভ করে ও ৯টিতে পরাজয় বরণ করে।