প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ বলা হয় টেস্টের পর ওয়ানডে ক্রিকেটেই ব্যাটারদের সবচেয়ে বেশি টেকনিকের পরীক্ষা দিতে হয়।কারণ এখানে পঞ্চাশ ওভার ব্যাটিং করার সুযোগ থাকে। তাছাড়া এটিও বাস্তব যে ওয়ানডে ক্রিকেটে তুলনামূলকভাবে টিটুয়েন্টির চেয়ে বেশি বল খেলার সুযোগ থাকে ।ফলে ওয়ানডে ক্রিকেটের একটি ভিন্ন সৌন্দর্যও রয়েছে। ওয়ানডে ক্রিকেটে ব্যাটারদের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কোয়ালিটি হচ্ছে পার্টনারশিপ।আর পার্টনারশিপ তৈরি করতে না পারলে ওয়ানডে ক্রিকেটে (টেস্টের ক্ষেএেও একথা প্রযোজ্য) বড় ইনিংস খেলা কঠিন। এমনকি ওয়ানডে ক্রিকেটে ভালো পার্টনারশিপ ছাড়া ম্যাচজয়ও অধিকাংশ ক্ষেত্রে অসম্ভব।তাই ওয়ানডে ক্রিকেটে ব্যাটারদের জন্য পার্টনারশিপের গুরুত্ব ব্যাপক।সদ্য সমাপ্ত বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের মধ্যকার প্রথম ওয়ানডেতে মেহেদি হাসান মিরাজ ও আফিফ হোসেনের দুর্দান্ত এক পার্টনারশিপ বাংলাদেশকে প্রায় হারা ম্যাচ থেকে জয়ী করেছে। আসুন ওয়ানডে ক্রিকেটের সেরা ১০ পার্টনারশিপের রেকর্ড দেখে নিই। উল্লেখ্য ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে সেরা ১০ পার্টনারশিপের মধ্যে বাংলাদেশের তামিম ইকবাল ও লিটন দাসের একটি পার্টনারশিপ রয়েছে।
১. ক্রিস গেইল - মারলন স্যামুয়েলস(ওয়েস্ট ইন্ডিজ) ,৩৭২ রান
ক্যানবেরা,২০১৫
প্রতিপক্ষ - জিম্বাবুয়ে
২. জন ক্যাম্পবেল - সাই হোপ (ওয়েষ্ট ইন্ডিজ),৩৬৫ রান
ডাবলিন,২০১৯
প্রতিপক্ষ - আয়ারল্যান্ড
৩.শচীন টেন্ডুলকার - রাহুল দ্রাবিড় (ভারতে),৩৩১ রান
হায়দারাবাদ ,১৯৯৯
প্রতিপক্ষ - নিউজিল্যান্ড
৪.সৌরভ গাঙ্গুলী - রাহুল দ্রাবিড় (ভারত),৩১৮ রান
টাউনটন,১৯৯৯
প্রতিপক্ষ - শ্রীলঙ্কা
৫.ইমাম উল হক - ফখর জামান (পাকিস্তান),৩০৪ রান
বুলাওয়ে,২০১৮
প্রতিপক্ষ - জিম্বাবুয়ে
৬.তামিম ইকবাল - লিটন দাস (বাংলাদেশ),২৯২ রান
সিলেট,২০২০
প্রতিপক্ষ - জিম্বাবুয়ে
৭.সনাথ জয়সুরিয়া - উপল থারাঙ্গা (শ্রীলঙ্কা),২৭৬ রান
লিডস,২০০৬
প্রতিপক্ষ - ইংল্যান্ড
৮.ডেভিড ওয়ার্নার - ট্রেভিস হেড (অষ্ট্রেলিয়া),২৮৪ রান
এডিলেড,২০১৭
প্রতিপক্ষ - পাকিস্তান
৯.কুইন্টন ডি কক- হাসিম আমলা (দক্ষিণ আফ্রিকা),অবিচ্ছিন্ন ২৮২ রান
কিম্বার্লি,২০১৭
প্রতিপক্ষ - বাংলাদেশ
১০.তিলকেরত্নে দিলসান- উপল থারাঙ্গা (শ্রীলঙ্কা),২৮২ রান
পাল্লেকেলে,২০১১
প্রতিপক্ষ - জিম্বাবুয়ে
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন