WHAT'S NEW?
Loading...

২০২১ এর শীর্ষ দশ টেস্ট পারফরমার

                                                                


প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ ২০২১ সালে করোনা মহামারীর মধ্যেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাঠের ক্রিকেট চলেছে।২০২১ সালে টেস্ট ক্রিকেটের শীর্ষ দশ পারফরমারের (ব্যাটার ও বোলার) পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি। উল্লেখ্য ২০২১ এর শীর্ষ দশ ব্যাটারের (সর্বাধিক রান) মধ্যে  বাংলাদেশের লিটন দাস এবং শীর্ষ দশ বোলারের(সর্বাধিক উইকেট) মধ্যে বাংলাদেশের তাইজুল ইসলামও রয়েছেন।


২০২১ এর শীর্ষ দশ ব্যাটার

২০২১ সালের টেষ্ট ক্রিকেটের শীর্ষ দশ(সর্বাধিক রান) ব্যাটারের পরিসংখ্যান দেখে নিন।

১.২০২১ সালে টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে  সফল ব্যাটার ছিলেন ইংলিশ ব্যাটার জে রুট। জে রুট ২০২১ সালে টেস্ট ক্রিকেটে সর্বাধিক রান করেন।রুট ২০২১ এ ১৫টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ১৭০৮ রান করেন।

২.২০২১ সালে টেস্ট ক্রিকেটে শীর্ষ দশ ব্যাটারের মধ্যে অন্যতম ছিলেন ভারতের রোহিত শর্মা।এই ব্যাটার ২০২১ সালে ১১টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৯০৬ রান করেন।

৩.২০২১ সালে টেস্ট ক্রিকেটে শীর্ষ দশ ব্যাটারের মধ্যে শ্রীলঙ্কার দিমুথ করুণারত্নে অন্যতম।এই ব্যাটার ২০২১ সালে ৭টি টেস্ট খেলে ৯০২ রান‌ সংগ্ৰহ করেন।

৪.২০২১ সালের শীর্ষ দশ টেষ্ট ব্যাটারের মধ্যে ভারতের রিসভ পন্ত অন্যতম।এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার ২০২১ সালে ১২টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৭৪৮ রান সংগ্রহ করেন।

৫.২০২১ সালের শীর্ষ দশ টেস্ট ব্যাটারের তালিকায় ভারতের চেতেশ্বর পুজারার নামটি রয়েছে।এই ব্যাটার ২০২১ এ ১৪টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৭০২ রান সংগ্রহ করেন।

৬.২০২১ সালের শীর্ষ দশ টেস্ট ব্যাটারের তালিকায় পাকিস্তানের আবিদ আলীর নাম রয়েছে।এই ব্যাটার ২০২১ এ ৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৬৯৫ রান করেন।

৭.উইন্ডিজ ব্যাটার কার্লোস ব্রার্থওয়েট ২০২১ সালের শীর্ষ দশ টেস্ট ব্যাটারের তালিকায় রয়েছেন।২০২১ সালে ব্রার্থওয়েট ১০টি টেস্ট খেলে মোট ৬৭৫ রান করেন।

৮.২০২১ সালে টেস্ট ক্রিকেটের শীর্ষ দশ ব্যাটারের মধ্যে শ্রীলঙ্কার লাহিরু থিরিমান্নে অন্যতম।এই ব্যাটার ২০২১ এ ৭টি টেস্ট খেলে মোট ৬৫৯ রান করেন।

৯.উইন্ডিজ ব্যাটার কাইল মায়ার্স ২০২১সালের শীর্ষ দশ ব্যাটারের তালিকায় রয়েছেন।এই ব্যাটার ২০২১ এ ১০টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৬৩৬ রান সংগ্রহ করেন।

১০.বাংলাদেশের ওপেনার লিটন দাস ২০২১ সালের শীর্ষ দশ টেস্ট ব্যাটারের তালিকায় রয়েছেন।এই ব্যাটার ২০২১ সালে ৭টি টেস্ট খেলে মোট ৫৯৪ রান করেন।

                                                           



২০২১ এর শীর্ষ দশ বোলার 

২০২১ সালের শীর্ষ দশ টেস্ট(সর্বাধিক উইকেট) বোলারের রেকর্ডচিএ দেখে নিন।


১.ভারতের স্পিনার রবীচন্দন অশ্বিন ২০২১ সালে টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেন।অশ্বিন ২০২১ সালে ৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৫৪টি উইকেট শিকার করেন।

২.২০২১ সালের শীর্ষ দশ টেস্ট বোলারের মধ্যে পাকিস্তানের পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি অন্যতম।এই পেসার ২০২১এ ৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৪৭টি উইকেট নেন।

৩.২০২১ সালে টেস্ট ক্রিকেটের শীর্ষ দশ বোলারের মধ্যে পাকিস্তানের পেসার হাসান আলীর নামটি রয়েছে। হাসান আলী ২০২১এ ৮টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৪১টি উইকেট নেন।

৪. ইংলিশ পেসার জেমস এন্ডারসন ২০২১সালের শীর্ষ দশ টেস্ট বোলারের তালিকায় রয়েছেন।এই পেসার ২০২১সালে ১২টি টেস্ট খেলে মোট ৩৯টি উইকেট শিকার করেন।

৫. ২০২১ এর শীর্ষ দশ টেস্ট বোলারের তালিকায় ইংল্যান্ডের পেসার অলি রবিনসনের নামটি রয়েছে।এই পেসার ২০২১সালে ৮টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৩৭টি উইকেট নেন।

৬.২০২১ সালের শীর্ষ দশ ব্যাটারের তালিকায় ভারতের স্পিনার অক্ষয় প্যাটেলের নাম রয়েছে।এই স্পিনার ২০২১ সালে ৫টি টেস্ট খেলে মোট ৩৬টি উইকেট শিকার করেন।

৭.২০২১ এর শীর্ষ দশ টেস্ট বোলারের তালিকায় শ্রীলঙ্কার লাসিথ এম্বুলদেনিয়ার নামটি রয়েছে।এই বোলার ২০২১এ ৬টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৩২ উইকেট শিকার করেন।

৮.২০২১ সালের শীর্ষ দশ টেস্ট বোলারের মধ্যে ভারতের পেপার মোঃ সিরাজের নামটি রয়েছে।এই পেসার ২০২১এ ১০টি টেস্ট খেলে মোট ৩১ উইকেট শিকার করেন।

৯.ভারতের পেসার জাসপ্রিত বুমরা ২০২১ এর শীর্ষ দশ টেস্ট বোলারের তালিকায় রয়েছেন।এই পেসার ২০২১ সালে ৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৩০টি উইকেট নেন।

১০.বাংলাদেশের  স্পিনার তাইজুল ইসলাম ২০২১ এর শীর্ষ দশ টেস্ট বোলারের তালিকায় রয়েছেন।২০২১ সালে তাইজুল ইসলাম ৬টি টেস্ট খেলে মোট ৩০ উইকেট শিকার করেন।



সাম্প্রতিক চাকরির খবর

                                                             



প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে বেশকিছু পদে জনবল নিয়োগের জন্য আবেদন চলছে। চাকরি প্রত্যাশীদের জ্ঞাতার্থে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের নতুন জনবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিস্তারিত তথ্যাবলি এখানে তুলে ধরা হলো।


পদ : ডে-কেয়ার ইনচার্জ, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, অফিস সহায়ক।


পদসংখ্যা: মোট ৫০৪টি পদ (ডে-কেয়ার ইনচার্জ-২৭টি , অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক-৬০টি/অফিস সহায়ক-৪১৭টি)।



যোগ্যতা : ডে-কেয়ার ইনচার্জ পদে আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা এইসএসসি পাশ।এই পদে শুধু মহিলারা আবেদন করতে পারবেন।

 অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা এইসএসসি পাশ। এছাড়া কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা থাকতে হবে।

অফিস সহায়ক পদে আবেদনের ন্যূনতম যোগ্যতা এসএসসি পাশ।


বেতন : ডে-কেয়ার ইনচার্জ-১৪তম গ্ৰেড, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক-১৬তম গ্ৰেড, অফিস সহায়ক-২০তম গ্ৰেড।


বয়স : সকল (মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী ছাড়া) প্রার্থীর ক্ষেএে বয়স সর্বোচ্চ ৩০ বছর।তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেএে বয়স সর্বোচ্চ ৩২ বছর। উল্লেখ্য ২৫/০৩/২০২০ তারিখে যেসব প্রার্থীর বয়স সর্বোচ্চ ৩০ বছর তারাও আবেদন করতে পারবেন।


আবেদন প্রক্রিয়া : অনলাইন ( ভিজিট http://dwa.teletalk.com.bd) । এছাড়া বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তি দেখতে ভিজিট করুন www.dwa.gov.bd ।


আবেদন ফি : ১নং ও ২নং পদের ক্ষেএে ১১২টাকা এবং ৩নং পদের ক্ষেএে ৫৬টাকা।



 আবেদনের শেষ তারিখ : ১১/০১/২০২২ বিকাল ৫:০০টা।


সূত্র : প্রজবস বিডি 

কেমন হলো বিপিএলের টিমগুলো

                                                           


   

প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ অবশেষে ২০২২ সালের বিপিএল (বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ) এর প্লেয়ার্স ড্রাফট হয়ে গেল। গতকাল ( ২৭ ডিসেম্বর,২০২১) বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট অনুষ্ঠিত হয়। প্লেয়ার্স ড্রাফট শেষে টিমগুলোর চূড়ান্ত প্লেয়ার তালিকা প্রকাশিত হয়।২০২২ সালের বিপিএলের টিমগুলো কেমন হলো এ লেখায় সেটি তুলে ধরার চেষ্টা করব।


ঢাকার টিম মূল্যায়ন 


এবারের বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফটের আগে ঢাকার মালিকানা বদল হয়েছে তাই তাদের টিমের  নামকরণ হয়নি এবং প্লেয়ার্স ড্রাফটের পর এই ফ্রাঞ্চাইজি প্রতিভাবান তরুণ ও অভিজ্ঞ প্লেয়ারদের সমন্বয়ে বেশ শক্তিশালী টিম করেছে বলা যায়।ঢাকার হয়ে এবার বিপিএলে তামিম ইকবাল,মাশরাফি বিন মুর্তজা, মোঃ নাঈম শেখ, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, আহমেদ শেহজাদ,রুবেল হোসেন,ইসুরু উদানার মত তারকা প্লেয়াররা মাঠে নামবেন।এসব কিছুর বাইরে ঢাকার পেস অ্যাটাক ও টপঅর্ডার বেশ শক্তিশালী হয়েছে বলা যায়।


ঢাকা স্কোয়াড 

মাশরাফি বিন মুর্তজা, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ, তামিম ইকবাল,ইসুরু উদানা,নাজিবুল্লাহ জাদরান, মোঃ নাঈম শেখ, রুবেল হোসেন, মোহাম্মদ শেহজাদ,কায়িস আহমেদ, শুভাগত হোম, শামসুর রহমান,এবাদত হোসেন, শফিউল ইসলাম, জহুরুল ইসলাম,ইমরানুজ্জামান, আরাফাত সানি,ফজলহক ফারুকী।



কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের টিম মূল্যায়ন


কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স এবার দারুণ কিছু দেশি ও বিদেশি প্লেয়ারের সমন্বয়ে টিম করেছে।বিশেষত বিপিএলের উইকেট বিবেচনায় কুমিল্লার পেস অ্যাটাক, টপঅর্ডার ও স্পিন অ্যাটাক বেশ শক্তিশালী হয়েছে বলা যায়।  কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সে লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান,ডুপ্লেসিস,কুশল মেন্ডিস, সুনীল নারাইন, মেহেদি হাসান,ওশানে থমাস,মঈন আলীর মত তারকা প্লেয়াররা রয়েছেন।


কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স স্কোয়াড 


মোস্তাফিজুর রহমান, মুমিনুল হক,ফাফ ডু প্লেসিস,মঈন আলী, সুনীল নারাইন, লিটন দাস, শহিদুল ইসলাম, ইমরুল কায়েস,কুশল মেন্ডিস,ওশানে থমাস, আরিফুল ইসলাম,নাহিদুল ইসলাম,মাহমুদুল হাসান জয়,সুমন খান,মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, পারভেজ হোসেন ইমন,আবু হায়দার রনি, মেহেদি হাসান, তানভির ইসলাম।


সিলেট সানরাইজার্সের টিম মূল্যায়ন 


সিলেট সানরাইজার্স এবার মোটামুটি ব্যালান্সড টিম করেছে। সিলেট সানরাইজার্সে দিনেশ চান্দিমাল, মোঃ মিথুন, মোসাদ্দেক হোসেন,অলক কাপালি,রবি বোপারার মত অভিজ্ঞ ও টপক্লাস ব্যাটাররা রয়েছেন। এছাড়া এই টিমে তাসকিন আহমেদ,আল-আমিন হোসেন,সোহাগ গাজী,কেসরিক উইলিয়ামসের মত তারকা বোলাররা রয়েছেন।এসব কিছুর সাথে সিলেট সানরাইজার্সে শ্রীলঙ্কার তারকা অলরাউন্ডার এঞ্জেলো পেরেরাও খেলছেন।


সিলেট সানরাইজার্স স্কোয়াড 


তাসকিন আহমেদ,দিনেশ চান্দিমাল,কলিন ইনগ্ৰাম,কেসরিক উইলিয়ামস, মোসাদ্দেক হোসেন, মোঃ মিথুন,আল আমিন হোসেন, নাজমুল ইসলাম অপু,রবি বোপারা,এঞ্জেলো পেরেরা, এনামুল হক বিজয়, সোহাগ গাজী,অলক কাপালি,মুক্তার আলী, সিরাজ আহমেদ, মিজানুর রহমান,নাদির চৌধুরী, জুবায়ের হোসেন লিকন, শফিউল হায়াত হ্নদয়, সানজামুল ইসলাম।


খুলনা টাইগার্সের টিম মূল্যায়ন 


খুলনা টাইগার্স এবার দারুণ টিম করেছে। খুলনা টাইগার্সে মুশফিকুর রহিম,থিসারা পেরেরা, সিকান্দার রাজা,সৌম্য সরকার,ভানুকা রাজাপাকসের মত অভিজ্ঞ ও তারকা প্লেয়াররা রয়েছেন।যদিও খুলনার পেস অ্যাটাকে কোন তারকা জেনুইন পেসার নেই।তবে তাদের টিমে বেশকজন  মিডিয়াম পেসার ও ভালো কিছু স্পিনার রয়েছেন।



খুলনা টাইগার্স স্কোয়াড 


মুশফিকুর রহিম,থিসারা পেরেরা,নাভিন উল হক,ভানুকা রাজাপাকসে,মাহেদি হাসান,সৌম্য সরকার, কামরুল ইসলাম রাব্বি, ইয়াসির আলী,সেকুজে প্রসন্ন, সিকান্দার রাজা,ফরহাদ রেজা,রনি তালুকদার,খালেদ আহমেদ,জাকের আলী,নাবিল সামাদ।


ফরচুন বরিশালের টিম মূল্যায়ন


ফরচুন বরিশাল শক্তিশালী স্কোয়াড করেছে। তাদের টিমে সাকিব আল হাসান,ক্রিস গেইল,গুণাতিলকে,শান্তর মত দারুণ সব ব্যাটার রয়েছেন। এছাড়া তাদের স্পিন অ্যাটাকে সাকিব আল হাসান, মুজিব উর রহমান, তাইজুল ইসলামের মত দুর্দান্ত কিছু বোলার রয়েছেন। এরসাথে ফরচুন বরিশালের পেস অ্যাটাকে আলজারি জোসেফের মত অভিজ্ঞ বোলার রয়েছেন।


ফরচুন বরিশাল স্কোয়াড 


সাকিব আল হাসান, মুজিব উর রহমান,ধানুশ গুণাতিলকে, নুরুল হাসান সোহান,ক্রিস গেইল, নাজমুল হোসেন শান্ত, ফজল মাহমুদ,ওবেদ ম্যাকয়,আলজারি জোসেফ, তৌহিদ হ্নদয়, জিয়াউর রহমান, সৈকত আলী, নাঈম হাসান,শফিকুল ইসলাম, তাইজুল ইসলাম,নিরোশান ডিকুয়েলা, সালমান হোসাইন, ইরফান শুক্কুর, মেহেদি হাসান রানা।


চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের টিম মূল্যায়ন


চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স বেশকজন তারকা বিদেশি প্লেয়ারকে টিমে নিয়েছে।এক্ষেএে  কেনার লুইস,বেন্নি হলওয়েল,উইল জ্যাকস,ওয়ালটন,সায়াদ এমরিটের কথা বিশেষভাবে বলতে হয়। এছাড়া চট্রগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সে  আফিফ হোসাইন,মিরাজ,শামিম হোসেন,সাব্বির রহমানের মত তারকা অলরাউন্ডাররা রয়েছেন। চট্টগ্রামের পেস অ্যাটাকে শরিফুল ইসলামের মত ইনফর্ম জেনুইন পেসার রয়েছেন। চট্টগ্রামের স্পিন অ্যাটাকও যথেষ্ট শক্তিশালী দেখাচ্ছে।

 

চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স স্কোয়াড 


কেনার লুইস, মেহেদি হাসান মিরাজ,নাসুম আহমেদ,আফিফ হোসাইন,বেন্নি হলওয়েল,উইল জ্যাকস, শরিফুল ইসলাম, শামিম হোসেন,চ্যাডউইক ওয়ালটন,মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ,সায়াদ এমরিট,মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী, সাব্বির রহমান,নাঈম হাসান,আকবর আলী, রেজাউর রাজা।


২০২১ এ বাংলাদেশের সেরা পারফরমার

                                                            




প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ ২০২১ সালে বৈশ্বিক মহামারী করোনার থাবায় অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশের ক্রিকেটেও বেশকিছুটা ছন্দপতন ঘটেছে। বিপিএল হয়নি, টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স যথেষ্ট ভালো ছিলনা (যদিও সাকিব টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপে বল হাতে উজ্জ্বল ছিলেন) আর এসবকিছু নিয়েই চলেছে ২০২১ সালের বাংলাদেশের ক্রিকেট।যদিও করোনার স্বাস্থ্যবিধি মেনে বেশকিছু দ্বিপাক্ষিক সিরিজ বাংলাদেশ এ বছর খেলেছে এবং দেশের মাটিতে অষ্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টিটুয়েন্টি সিরিজ জিতেছে। এছাড়া ২০২১ সালে বাংলাদেশ দেশের মাটিতে ওয়েষ্ট ইন্ডিজকে ওয়ানডে সিরিজে হারিয়েছে। এসবকিছুর বাইরে এবছর বাংলাদেশ ক্রিকেটে বেশকজন সম্ভাবনাময় তরুণ ক্রিকেটারকে দেখা গেছে এক্ষেএে মেহেদি হাসান, শরিফুল ইসলাম,নাসুম আহমেদের কথা বলতেই হয়। ২০২১ সালে বাংলাদেশের টেস্ট, ওয়ানডে ও টিটুয়েন্টির সেরা পারফরমারদের (ব্যাটার ও বোলার) পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি।



২০২১ সালে বাংলাদেশের সেরা টেস্ট পারফরমার


২০২১ সালে বাংলাদেশের সেরা ৫ টেস্ট পারফরমারের  (ব্যাটার ও বোলার) পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি।


সেরা ব্যাটার 

১.লিটন দাস - ৭ ম্যাচে ৫৯৪ রান ( ১সেঞ্চুরি/৫ ফিফটি)
২.মুমিনুল হক - ৭ ম্যাচে ৫০৩ রান (২ সেঞ্চুরি/১ফিফটি)
৩.মুশফিকুর রহিম - ৭ ম্যাচে ৪৪৩ রান (৩ ফিফটি) 
৪.নাজমুল হোসেন শান্ত - ৭ ম্যাচে ৩৯৮ রান (২সেঞ্চুরি) 
৫.তামিম ইকবাল -৪ ম্যাচে ৩৮৩ রান (৪ফিফটি)


সেরা বোলার 

১.তাইজুল ইসলাম -১০ ইনিংসে ৩০ উইকেট।
২.মেহেদি হাসান মিরাজ-১২ ইনিংসে ২৫ উইকেট।
৩.তাসকিন আহমেদ- ৫ ইনিংসে ১৩ উইকেট।
৪.নাঈম হাসান -৪ ইনিংসে ৬ উইকেট।
৫.আবু জায়েদ রাহী- ৬ ইনিংসে ৬ উইকেট।


২০২১ সালে বাংলাদেশের সেরা ওয়ানডে পারফরমার


২০২১ সালে বাংলাদেশের সেরা ৫ ওয়ানডে পারফরমারের(ব্যাটার ও বোলার) পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি।

সেরা ব্যাটার 


১.তামিম ইকবাল - ১২ ম্যাচে ৪৬৪ রান(১ সেঞ্চুরি/৪ ফিফটি)
২.মুশফিকুর রহিম-৯ ম্যাচে ৪০৭ রান(১সেঞ্চুরি/২ফিফটি)
৩.মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ - ১২ ম্যাচে ৩৯৯ রান(৪ফিফটি)
৪.সাকিব আল হাসান-৯ ম্যাচে ২৭৭ রান(২ফিফটি)
৫.লিটন দাস-১১ ম্যাচে ২৫৬ রান(১সেঞ্চুরি)


সেরা বোলার 


১.মোস্তাফিজুর রহমান-১০ ম্যাচে ১৮ উইকেট।
২.সাকিব আল হাসান- ৯ ম্যাচে ১৭ উইকেট।
৩.মেহেদি হাসান মিরাজ-১১ ম্যাচে ১৫ উইকেট।
৪.মোঃ সাইফুদ্দিন-৭ ম্যাচে ১০ উইকেট।
৫.তাসকিন আহমেদ-১০ ম্যাচে ১০ উইকেট।



২০২১ সালে বাংলাদেশের সেরা টিটুয়েন্টি পারফরমার


২০২১ সালে বাংলাদেশের সেরা ৫ টিটুয়েন্টি পারফরমারের (ব্যাটার ও বোলার) পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি।

সেরা ব্যাটার 


১.মোঃ নাঈম শেখ- ২৬ ম্যাচে ৫৭৫ রান(৩ফিফটি)
২.মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ-২৬ ম্যাচে ৪৯৬ রান(২ফিফটি)
৩.আফিফ হোসেন-২৭ ম্যাচে ৩৯০ রান
৪.সাকিব আল হাসান-১৮ ম্যাচে ৩২৭ রান
৫.সৌম্য সরকার-১৬ ম্যাচে ২৫১ রান(৩ফিফটি)


সেরা বোলার


১.মোস্তাফিজুর রহমান - ২০ ম্যাচে ২৮ উইকেট।
২.সাকিব আল হাসান-১৮ম্যাচে ২৫ উইকেট।
৩.মেহেদি হাসান-২৫ ম্যাচে ২৩ উইকেট।
৪.নাসুম আহমেদ- ১৮ ম্যাচে ২২ উইকেট।
৫.শরিফুল ইসলাম- ১৭ ম্যাচে ২২ উইকেট।


ক্রিকেট থেকে হরভজন সিংয়ের অবসর

                                                            



প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ সম্প্রতি সবধরণের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা স্পিনার হরভজন সিং। ভারতের হয়ে দুটি  বিশ্বকাপ (২০০৭ টি২০ বিশ্বকাপ ও ২০১১ অডিআই বিশ্বকাপ)  শিরোপা জয়ের রেকর্ড রয়েছে এই বোলারের।সম্প্রতি এক টুইট বার্তায় নিজের অবসরের কথা জানান এই কিংবদন্তি অফস্পিনার। আসুন হরভজন সিংয়ের ক্যারিয়ারের বিভিন্ন রেকর্ড ইত্যাদি জেনে নিই।


টেস্ট ক্যারিয়ার 

হরভজন সিং ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা স্পিনারদের একজন হিসেবে স্বীকৃত। ভারতের হয়ে এই ডানহাতি অফস্পিনার  টেস্টে দারুণ সফলতা দেখিয়েছেন। এছাড়া টেস্ট ক্রিকেটে ব্যাট হাতেও বেশ  সফলতা রয়েছে এই কিংবদন্তি ক্রিকেটারের।হরভজন সিংয়ের টেস্ট রেকর্ডচিএ এখানে তুলে ধরছি।


মোট টেস্ট ম্যাচ - ১০৩টি।

মোট রান - ২২২৫ ।

সেঞ্চুরি - ২টি ; ফিফটি - ৯টি।

উইকেট - ৪১৭টি ; ম্যাচে ৫ উইকেট ২৫ বার ও ১০ উইকেট ৫ বার।


ওয়ানডে ক্যারিয়ার 


হরভজন সিংয়ের ওয়ানডে ক্যারিয়ারচিএ এখানে তুলে ধরছি।


মোট ওয়ানডে ম্যাচ - ২৩৬টি ।

মোট রান - ১২৩৭ ।

মোট উইকেট - ২৬৯টি; ম্যাচে ৫ উইকেট ৩বার।



টিটুয়েন্টি ক্যারিয়ার 


হরভজন সিং ভারতের  ২০০৭ টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ী দলের অন্যতম সদস্য। হরভজন সিংয়ের আন্তর্জাতিক  টিটুয়েন্টি রেকর্ড এখানে তুলে ধরছি।


মোট ম্যাচ - ২৮টি।

মোট রান - ১০৮।

মোট উইকেট - ২৫টি ।


ফাষ্টক্লাশ ক্যারিয়ার 


ফাষ্টক্লাশ ক্যারিয়ারে হরভজন সিং পাঞ্জাব,সারে, মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স প্রভৃতি টিমের হয়ে খেলেছেন। হরভজন সিংয়ের ফাষ্টক্লাশ ক্যারিয়ারচিএ এখানে তুলে ধরছি।


মোট ম্যাচ - ১৯৮টি।


মোট রান - ৪২৫৫ 

সেঞ্চুরি ২-টি ; ফিফটি -১৫টি। 

মোট উইকেট -৭৮০টি।




বড়দিনের শুভেচ্ছা

                                                           


প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ আজ ২৫ ডিসেম্বর শুভ জন্মদিন। খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ধর্মীয় উৎসব বড়দিন। বিশ্বজুড়ে খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীরা গভীর ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে এদিনটি পালন করে থাকেন।প্রিয় ক্রিকেট ডটকম'এর পক্ষ থেকে খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের বড়দিনের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

২০২১ এলপিএলের চ্যাম্পিয়ন ও সেরা পারফরমার

                                                           


প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ ২০২১ লঙ্কান প্রিমিয়ার লিগের (এলপিএল) শিরোপা জিতল জাফনা কিংস। ফাইনালে (২৩ ডিসেম্বর) জাফনা কিংস গল গ্ল্যাডিয়েটর্সকে ২৩ রানে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়। আসুন এবারের (২০২১) এলপিএলের সেরা দশ পারফরমারের পরিসংখ্যান দেখে নিই।


সেরা ১০ ব্যাটার 


এবারের এলপিএলে ব্যাটবলের লড়াই মোটামুটি প্রাণবন্তই ছিল। এছাড়া এবারের এলপিএলে দর্শক উপস্থিতিও ভালো ছিল। এসবকিছুর বাইরে  এলপিএলের এই আসরে একাধিক (ফাইনালসহ)  হাইস্কোরিং  ম্যাচও ছিল।২০২১ এলপিএলে ব্যাটহাতে সবচেয়ে সফল ছিলেন কুশল মেন্ডিস (মোট ৩২৭রান)। এছাড়া আভিস্কা ফার্নান্দো,সল্ট,কোহলার-অ্যাডমোরে ,দিনেশ চান্দিমাল ব্যাটহাতে বেশ সফলতা দেখিয়েছেন। এবারের এলপিএলের শীর্ষ ১০ ব্যাটারের পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি।


কুশল মেন্ডিস - ১০ ম্যাচে ৩২৭ রান।


আবিস্কার ফার্নান্দো - ১০ ম্যাচে ৩১২ রান।


ফিল সল্ট - ১০ ম্যাচে ৩০১ রান।


টম কোহেলার-অ্যাডমোরে - ১১ ম্যাচে ২৯৬ রান।


দিনেশ চান্দিমাল - ৯ ম্যাচে ২৭৭ রান।


ধানুকা গুণাতিলকে - ১০ ম্যাচে ২২৬ রান।


রহমতউল্লাহ গুরবাজ - ৮ ম্যাচে ২০৭ রান।


অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস - ৫ ম্যাচে ১৯১ রান।


থিসারা পেরেরা - ১১ ম্যাচে ১৯০ রান।


ভানুকা রাজাপাকসে - ১০ ম্যাচে ১৭৯ রান।



সেরা ১০ বোলার 


এবারের এলপিএলে বল হাতে সবচেয়ে সফল ছিলেন সামিথ প্যাটেল (১৬ উইকেট)। এছাড়া মায়িশ থিকসানা,জেইডেন সিলস,ইমরান তাহির এই এলপিএলে  দারুণ সফলতা দেখিয়েছেন।তবে পেসারদের মধ্যে এবারের এলপিএলে জেইডেন সিলস সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিলেন।এই ক্যারিবীয় পেসার কার্যকর গতি, সুইং ও বাউন্স দিয়ে পুরো টুর্নামেন্টেজুড়ে চমৎকার সফলতা দেখিয়েছেন।এলপিএলের ২০২১ আসরের শীর্ষ ১০ বোলারের পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি।


সামিথ প্যাটেল - ১০ ম্যাচে ১৬ উইকেট।


মায়িশ থিকসানা - ১০ ম্যাচে ১৬ উইকেট।


জেইডেন সিলস - ৭ ম্যাচে ১৫ উইকেট।


ইমরান তাহির - ১০ ম্যাচে ১৫ উইকেট।


সিকুজে প্রসন্ন - ৮ ম্যাচে ১৩ উইকেট।


দুশমন্ত চামিরা - ৯ ম্যাচে ১৩ উইকেট।


নুয়ান তুসারা - ৮ ম্যাচে ১২ উইকেট।


জ্যাপরি ভেন্ডারসে - ৪ ম্যাচে ১১ উইকেট।


ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা - ১০ ম্যাচে ১১ উইকেট।


নিমেষ ভিমুবাতি - ৬ ম্যাচে ১০ উইকেট।





বিপিএলের গত সাত আসরের চ্যাম্পিয়ন ও অন্যান্য

                                                           



প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ অবশেষে বিসিবি(বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড) বিপিএলের অষ্টম আসর শুরুর তারিখ ঘোষণা করেছে । আগামী ২১ জানুয়ারি,২০২২ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ পর্যন্ত চলবে বিপিএলের অষ্টম আসর। বিপিএলের এই আসরে ৬টি ফ্রাঞ্চাইজি অংশ নেবে। এবারের বিপিএল দেশের তিনটি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে এবং ভেন্যুগুলো যথাক্রমে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম ও সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম। বিপিএলের গত সাত আসরের চ্যাম্পিয়ন ও সেরা পারফরমারদের রেকর্ড ইত্যাদি এখানে তুলে ধরা হলো।


বিপিএলের গত আসরগুলোর চ্যাম্পিয়ন


বিপিএল (বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ) প্রথমবার মাঠে গড়ায় ২০১২ সালে। ২০২০ সালে বিপিএলের সর্বশেষ আসর অনুষ্ঠিত হয় । বিপিএলের প্রথম আসরে চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স এবং সর্বশেষ ২০২০ সালের বিপিএলে শিরোপা জয় করে রাজশাহী রয়ালস।


২০১২ বিপিএল 


২০১২ সালের বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স এবং রানার্সআপ হয় বরিশাল বার্নার্স।

২০১৩ বিপিএল 


২০১৩ সালের বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স এবং রানার্সআপ হয় চট্টগ্রাম কিংস।

২০১৫ বিপিএল 


২০১৫ সালের বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স এবং রানার্সআপ হয় বরিশাল বুলস।

২০১৬ বিপিএল 


২০১৬ সালের বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা ডায়নামাইটর্স এবং রানার্সআপ হয় রাজশাহী কিংস ।

২০১৭ বিপিএল 


২০১৭ সালের বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয় রংপুর রাইডার্স এবং রানার্সআপ হয় ঢাকা ডায়নামাইটর্স।

২০১৯ বিপিএল 


২০১৯ সালের বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স এবং রানার্সআপ হয় ঢাকা ডায়নামাইটর্স।

বিপিএল ২০২০ 


২০২০ সালের বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয় রাজশাহী রয়ালস এবং রানার্সআপ হয় খুলনা টাইগার্স।



বিপিএলে সর্বোচ্চ রান মুশফিকের


বিপিএলের গত সাত আসরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই টিটুয়েন্টি লিগে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন মুশফিকুর রহিম । মুশফিক বিপিএলে ইতিমধ্যে ৮৫ ম্যাচ খেলে মোট ২২৭৪ রান করেন। এছাড়া বিপিএলে এই মিডলঅর্ডার ব্যাটার ১৫টি ফিফটি করেছেন।


এক আসরে সর্বোচ্চ রান রাইলি রুশোর 



বিপিএলের গত সাত আসরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই টিটুয়েন্টি লিগের এক আসরে সর্বোচ্চ রানকারী ব্যাটার রাইলি রুশো।রাইলি রুশো ২০১৯ সালের বিপিএলে ১৪ ম্যাচ খেলে মোট ৫৫৮ রান করেন যা এই টিটুয়েন্টি লিগের ইতিহাসে এক আসরে কোন ব্যাটারের সবচেয়ে বেশি রান করার রেকর্ড।


বিপিএলের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস গেইলের


বিপিএলের গত সাত আসরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই টিটুয়েন্টি লিগের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংসের রূপকার উইন্ডিজ লিজেন্ড ক্রিস গেইল (অপরাজিত ১৪৬ রান)। গেইল ২০১৭ সালের বিপিএলে ঢাকা ডায়নামাইটর্সের বিপক্ষে এক ম্যাচে ৬৯ বলে ১৪৬ রানের এই অপরাজিত ইনিংস খেলেন। 


বিপিএলে সর্বাধিক ছক্কা গেইলের 


বিপিএলের গত সাত আসরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই টিটুয়েন্টি লিগে সবচেয়ে বেশি ছক্কা মেরেছেন ক্রিস গেইল (১৩২ ছক্কা)। এছাড়া বিপিএলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ছক্কার মালিক ইমরুল কায়েস (৭৩ ছক্কা)।


বিপিএলের সেরা বোলার সাকিব 


বিপিএলের গত আসরগুলোর পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই টিটুয়েন্টি লিগে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকারি হচ্ছেন সাকিব আল হাসান (১০৬ উইকেট)।


এক আসরে সর্বাধিক উইকেট সাকিবের



বিপিএলের এক আসরে সর্বাধিক উইকেট শিকারি বোলার যথারীতি সাকিব আল হাসান।২০১৯ সালের বিপিএলে এই বাঁহাতি স্পিনার ১৫ ম্যাচ খেলে মোট ২৩টি উইকেট নেন যা বিপিএলের ইতিহাসে এক আসরে সর্বাধিক উইকেট শিকারের রেকর্ড।


বিপিএলের পাঁচ হ্যাটট্রিক 


বিপিএলের ইতিহাসে ইতিমধ্যে পাঁচটি হ্যাটট্রিক হয়েছে। বিপিএলের প্রথম হ্যাটট্রিক করেন মোহাম্মদ সামী (২০১২ বিপিএলে)। বিপিএলের দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক করেন মোঃ আল আমিন হোসেন (২০১৫ বিপিএলে)। বিপিএলের তৃতীয় হ্যাটট্রিক করেন আলিস ইসলাম (২০১৯ বিপিএলে)। বিপিএলের চতুর্থ হ্যাটট্রিক করেন ওয়াহাব রিহাজ (২০১৯ বিপিএলে)। বিপিএলের পঞ্চম হ্যাট্রিকের রূপকার আন্দ্রে রাসেল (২০১৯ বিপিএলে)।




অ্যাশেজের সেরা দশে স্মিথ,ব্রড

                                                          





প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ চলছে এবারের অ্যাশেজ। উল্লেখ্য এবারের অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে হেরে কিছুটা ব্যাকফুটে অবস্থায় রয়েছে ইংল্যান্ড অন্যদিকে প্রথম দুই টেষ্টে জয়লাভ করে অষ্ট্রেলিয়া বেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে।অ্যাশেজ সিরিজের ইতিহাসে দৃষ্টি দিলে দেখা যায় ঐতিহ্যবাহী এই টেস্ট সিরিজে  সবচেয়ে বেশি রান করেছেন অষ্ট্রেলিয়ার সাবেক ব্যাটার ডন ব্রাডম্যান এবং অ্যাশেজে সবচেয়ে বেশি উইকেট নিয়েছেন অষ্ট্রেলিয়ার আরেক কিংবদন্তি লেগস্পিনার শেন ওয়ার্ন।তবে এবারের অ্যাশেজ সিরিজে যারা খেলছেন তাদের মধ্যে অষ্ট্রেলিয়ার ব্যাটার স্টিভ স্মিথ এবং ইংলিশ পেসার স্টুয়ার্ট ব্রড এই ঐতিহ্যবাহী টেস্ট সিরিজের সেরা দশ ব্যাটার ও বোলারের তালিকায় রয়েছেন। আসুন অ্যাশেজের ইতিহাসে সেরা দশ ব্যাটার ও বোলারের পরিসংখ্যান দেখে নিই।


অ্যাশেজের সেরা ১০ ব্যাটার 


ক্রিকেটের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী ও প্রাচীন সিরিজগুলোর মধ্যে অ্যাশেজ অন্যতম। অ্যাশেজের সেরা দশ ব্যাটারের রেকর্ডচিএ এখানে তুলে ধরছি।

ডন ব্রাডম্যান (অষ্ট্রেলিয়া) - ৩৭ ম্যাচ ১৯টি শতকসহ করেন ৫০২৮ রান।

জ্যাক হবস (ইংল্যান্ড) - ৪১ ম্যাচে ১২টি শতকসহ করেন ৩৬৩৬ রান।

অ্যালান বোর্ডার (অষ্ট্রেলিয়া) - ৪২ ম্যাচে ৭টি শতকসহ করেন ৩২২২ রান।

স্টিভ ওয়াহ (অষ্ট্রেলিয়া) - ৪৫ ম্যাচে ১০টি শতকসহ করেন ৩১৭৩ রান।

ডেভিড গাওয়ার (ইংল্যান্ড) - ৩৮ ম্যাচে ৯টি শতকসহ করেন ৩০৩৭ রান।

স্টিভ স্মিথ (অষ্ট্রেলিয়া) - ২৯ ম্যাচে ১১টি শতকসহ করেন ২৯১১ রান।

ওয়ালি হামন্ড (ইংল্যান্ড) - ৩৩ ম্যাচে ৯টি শতকসহ করেন ২৮৫২ রান।

হার্বাট সার্টক্লিপে ( ইংল্যান্ড) - ২৭ ম্যাচে ৮টি শতকসহ করেন ২৭৪১ রান।

ক্লিম হিল (অষ্ট্রেলিয়া) - ৪১ ম্যাচে ৪টি শতকসহ করেন ২৬৬০ রান।

জন এডরিচ ( ইংল্যান্ড) - ৩২ ম্যাচ খেলে ৭টি শতকসহ করেন ২৬৪৪ রান।



অ্যাশেজের সেরা ১০ বোলার 


অ্যাশেজ সিরিজের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকারি ১০ বোলারের পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি।

শেন ওয়ার্ন ( অষ্ট্রেলিয়া) - ৩৬ ম্যাচে নেন ১৯৫ উইকেট।

গ্লেন ম্যাকগ্রা (অষ্ট্রেলিয়া) - ৩০ ম্যাচে নেন ১৫৭ উইকেট।

হগ ট্রাম্বোল (অষ্ট্রেলিয়া) - ৩১ ম্যাচে নেন ১৪১  উইকেট।

ডেনিস লিলি ( অষ্ট্রেলিয়া) - ২৪ ম্যাচে নেন ১২৮ উইকেট।

ইয়ান বোথাম (ইংল্যান্ড) - ৩২ ম্যাচে নেন ১২৮ উইকেট।

রবার্ট জর্জ উইলিস ( ইংল্যান্ড) - ৩১ ম্যাচে নেন ১২৩ উইকেট।

স্টুয়ার্ট ব্রড (ইংল্যান্ড) - ৩৩ ম্যাচে নেন ১২০ উইকেট।

মোন্টি নবোল (অষ্ট্রেলিয়া) - ৩৯ ম্যাচে নেন ১১৫ উইকেট ।

রে লিন্ডওয়াল (অষ্ট্রেলিয়া) - ২৯ ম্যাচে নেন ১১৪ উইকেট ।

উইলফ্রেড রোডস (ইংল্যান্ড) - ৪১ ম্যাচে নেন ১০৯ উইকেট ।





সাম্প্রতিক চাকরির খবর

                                                             



প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ সম্প্রতি বাংলাদেশ রেলওয়ের পয়েন্টসম্যান ও খালাসী পদে জনবল নিয়োগের জন্য  বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের পয়েন্টসম্যান পদে আবেদনের শেষ সময় ২৮ ডিসেম্বর ২০২১। এছাড়া খালাসী পদে নিয়োগের জন্য আবেদন শুরু ২০ ডিসেম্বর,২০২১ এবং আবেদনের শেষ তারিখ ২৬ জানুয়ারি,২০২২  ।  চাকরিপ্রার্থীদের জ্ঞাতার্থে রেলওয়ের নতুন এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিস্তারিত তথ্য এখানে তুলে ধরছি।



পদ : পয়েন্টসম্যান 


পদসংখ্যা : ৭৬২ 


যোগ্যতা : এইসএসসি পাশ।


বয়স : ১৮ থেকে ৩০ বছর ।তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেএে বয়স সর্বোচ্চ ৩২ বছর। এছাড়া ২০ মার্চ ২০২০ তারিখে যাদের বয়স সর্বোচ্চ ৩০ বছর সেসব প্রার্থীও আবেদন করতে পারবেন।


বেতন : গ্ৰেড-১৮


আবেদন ফি : ৫৬ টাকা 



আবেদন প্রক্রিয়া : অনলাইন (http://br.teletalk.com.bd)



আবেদনের শেষ তারিখ : ২৮/১২/২০২১ বিকাল ৫:০০টা ।




পদ : খালাসী 


পদসংখ্যা : ১০৮৬ 


যোগ্যতা : এসএসসি পাশ ।


বয়স : ১ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে প্রার্থীর বয়স সর্বোচ্চ ১৮ থেকে ৩০ বছর।তবে ২৫ মার্চ ২০২০ তারিখে যাদের বয়স সর্বোচ্চ ৩০ বছর সেসব প্রার্থীও আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেএে বয়স সর্বোচ্চ ৩২ বছর।


বেতন : গ্ৰেড-২০ 


আবেদন ফি : ৫৬ টাকা 


আবেদন প্রক্রিয়া : অনলাইন (ভিজিট http://br.teletalk.com.bd)


আবেদনের শেষ তারিখ : ২৬/০১/২০২২ বিকাল ৫:০০ টা।


সূত্র : প্রতিদিন চাকরির খবর ও  যুগান্তর অনলাইন 



বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড টেষ্ট সিরিজ সূচি

                                                             



প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ আগামী মাসের শুরুতে (১জানুয়ারি,২০২২) আরেকটি বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড দ্বিপাক্ষিক টেষ্ট সিরিজ মাঠে গড়াতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ টিম ইতিমধ্যে নিউজিল্যান্ড পৌঁছে গেছে। বাংলাদেশের এবারের নিউজিল্যান্ড সফরে ২টি টেষ্ট অনুষ্ঠিত হবে।১ জানুয়ারি,২০২২ প্রথম টেস্ট মাঠে গড়াবে এবং ৯ জানুয়ারি,২০২২ দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে। বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড টেস্টসিরিজের বিস্তারিত সূচি ও এই দুই দলের মধ্যকার অন্যান্য টেষ্ট রেকর্ড এখানে তুলে ধরা হলো।


১ম টেস্ট 


১ জানুয়ারি,২০২২ 

সময় - বাংলাদেশ সময় ভোর ৪টা

ভেন্যু - বে ওভাল, মাউন্ট মঙ্গানুই 



২য় টেস্ট


৯ জানুয়ারি,২০২২ 

সময় - বাংলাদেশ সময় ভোর ৪টা 

ভেন্যু - হেগলি ওভাল,ক্রাইষ্টচার্চ 


বাংলাদেশ স্কোয়াড 

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুই টেষ্টের জন্য বাংলাদেশের স্কোয়াড দেখে নিন।


মুমিনুল হক (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম,লিটন দাস, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, নুরুল হাসান সোহান, মোহাম্মদ নাঈম শেখ, ইয়াসির আলী রাব্বি,আবু জায়েদ চৌধুরী রাহী,ইবাদত হোসেন, শরিফুল ইসলাম,সৈয়দ খালেদ আহমেদ, সাদমান ইসলাম, নাজমুল হোসেন শান্ত, ফজলে রাব্বি,মাহমুদুল হাসান জয়, শহিদুল ইসলাম।


বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড টেস্ট রেকর্ড 



বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যে ইতিপূর্বে  ১৫টি টেস্ট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে যেখানে ১২টিতে নিউজিল্যান্ড জয়লাভ করেছে এবং এই দুই দলের মধ্যকার ৩টি টেস্ট ম্যাচ ড্র হয়েছে।


কিউইদের বিপক্ষে বাংলাদেশের সেরা টেস্ট ইনিংস


কিউইদের বিপক্ষে টেস্টে  বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল ব্যাটার তামিম ইকবাল । কিউইদের বিপক্ষে টেস্টে এই বাঁহাতি ওপেনার মোট ৯০৮ রান সংগ্রহ করেন। কিউইদের বিপক্ষে বাংলাদেশের কিছু সেরা টেস্ট ইনিংস এখানে তুলে ধরছি।


সাকিব আল হাসান 

২১৭ রান, ওয়েলিংটন,২০১৭।


মুমিনুল হক 

১৮১ রান, চট্টগ্রাম,২০১৩।


মুশফিকুর রহিম 


১৫৯ রান, ওয়েলিংটন,২০১৭


সৌম্য সরকার 


১৪৯ রান,হ্যামিল্টন,২০১৯ ।


মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ 


১৪৬ রান,হ্যামিল্টন,২০১৯।



কিউইদের বিপক্ষে বাংলাদেশের সেরা টেস্ট বোলিং 



কিউইদের বিপক্ষে বাংলাদেশের কিছু সেরা টেস্ট বোলিংয়ের রেকর্ড এখানে তুলে ধরছি।

সাকিব আল হাসান 


৩৬ রানে ৭ উইকেট 

চট্টগ্রাম,২০০৮ ।


সোহাগ গাজী 


৭৭ রানে ৬ উইকেট 

চট্টগ্রাম,২০১৩ ।


মোঃ রফিক 


১২২ রানে ৬ উইকেট 

ঢাকা,২০০৪ ।



এই সময়ের ১০ দ্রুতগতির বোলার

প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ ক্রিকেটের বিশেষ চরিএগুলোর মধ্যে দ্রুতগতির বোলার একটি। সব ফরম্যাটের ক্রিকেটেই দ্রুতগতির বোলারদের আলাদা গ্ৰহনযোগ্যতা রয়েছে। ক্রিকেটের দ্রুতগতির বোলারদের ইতিহাস ঘাটলে এন্ডি রবার্টস,ম্যালকম মার্শাল,জেফ থমসন,মাখায়া এনটিনি,অ্যানাল্ড ডোনাল্ড,ব্রেট লি,শেন বন্ড,শোয়েব আখতার প্রভৃতি নামগুলো বিশেষভাবে পাওয়া যায়। ক্রিকেটের বিশেষ এই চরিত্রগুলো বহু প্রতিপক্ষ ব্যাটার ও অধিনায়কের রাতের ঘুম হারাম করেছেন। এছাড়া গতি ,বাউন্স ও ভেরিয়েশন দিয়ে বহু ম্যাচের ফলাফল নির্ধারণে এদের বিশেষ ভূমিকা ছিল।এই সময়ের ক্রিকেটেও প্যাট কামিন্স,মিশেল ক্লার্ক,কাগিছো রাবাদা,জাসপ্রিত বুমরার মত বেশকজন দ্রুতগতির বোলার রয়েছেন। ক্রিকেটের এই সময়ের ১০ দ্রুতগতির বোলার সম্পর্কে এখানে আলোচনা করব(সূএ : স্পোটর্স ব্রাউজার)।


                                                               
                                           ছবি: মিশেল স্ট্রার্ক

                                                

এই সময়ের ১০ দ্রুতগতির বোলার


ক্রিকেটে একজন দ্রুতগতির বোলার যেকোন টিমের জন্যই এক বড় অ্যাসেট।কারণ দ্রুতগতির বোলারদের জন্য সব ফরম্যাটেই ব্যাটারদের আলাদা প্রস্তুতির প্রয়োজন পড়ে। এছাড়া দ্রুতগতির বোলাররা টেস্ট ক্রিকেটসহ অন্য ফরম্যাটগুলোতেও ম্যাচের ফলাফল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। আসুন এই সময়ের ১০ দ্রুতগতির বোলারের  পরিসংখ্যান দেখে নিই।


মিশেল স্ট্রার্ক 


এই সময়ের ক্রিকেটে সবচেয়ে দ্রুতগতির বোলারদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন অসি পেসার মিশেল স্ট্রার্ক। মিশেল স্ট্রার্ক গড়ে  ঘন্টায়  ১৪৩.২ কিলোমিটার বেগে বল করে থাকেন।স্ট্রার্ক তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে দ্রুতগতির বলটি করেন ২০১৭ সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে এক ম্যাচে যেখানে তাঁর একটি বলের গতি ছিল ঘন্টায় ১৬০.৪ কিমি। 


ওয়াহাব রিহাজ 



এই সময়ের দ্রুতগতির বোলারদের মধ্যে পাকিস্তানের পেসার ওয়াহাব রিহাজ অন্যতম।এই তারকা পেসার ঘন্টায় গড়ে ১৪৩.৩ কিমি গতিতে বল করে থাকেন।ওয়াহাব রিহাজ তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে দ্রুতগতির বলটি(ঘন্টায় ১৪৯.২ কিমি)  করেন ২০১৫ সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এক ম্যাচে।


প্যাট কামিন্স 



অষ্ট্রেলিয়ার বর্তমান টেষ্ট ক্যাপ্টেন প্যাট কামিন্স এই সময়ের দ্রুতগতির বোলারদের মধ্যে অন্যতম।কামিন্স ঘন্টায় গড়ে ১৪৩.৩ কিমি গতিতে বল করে থাকেন।তবে প্যাট কামিন্সের সবচেয়ে দ্রুতগতির বলটি ছিল ঘন্টায় ১৪৯.২ কিমি গতিসম্পন্ন এবং সেই বলটি তিনি ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির এক ম্যাচে করেছিলেন।

টাইমাল মিলস 



এই সময়ের ক্রিকেটে জনপ্রিয় এক পেসার টাইমাল মিলস। উল্লেখ্য এই সময়ের দ্রুতগতির বোলারদের মধ্যে মিলস অন্যতম।টাইমাল মিলস ঘন্টায় গড়ে ১৩১.৫ কিমি গতিতে বল করতে পারেন।তবে টাইমাল মিলসের সবচেয়ে দ্রুতগতির বলটি ছিল ঘন্টায় ১৪৯ কিমি গতিসম্পন্ন এবং সেটি ছিল ২০১৭ সালে বেঙ্গালুরুতে ভারতের বিপক্ষে এক টিটুয়েন্টি ম্যাচে করা তাঁর একটি বল।


শ্যানন গ্ৰ্যাবিয়েল 



বর্তমান সময়ের গতি বোলারদের মধ্যে ওয়েষ্ট ইন্ডিজের শ্যানন গ্ৰ্যাবিয়েল অন্যতম।শ্যানন গ্ৰ্যাবিয়েল ঘন্টায় গড়ে ১৩৭.৯ কিমি গতিতে বল করতে পারেন।তবে এই দীর্ঘদেহী ফাষ্টবোলার তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে দ্রুতগতির বলটি (ঘন্টায় ১৪৮.২ কিমি) করেন ২০১৭ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে এক টেষ্ট ম্যাচে।


জাসপ্রিত বুমরা 



ভারতের বোলার জাসপ্রিত বুমেরা এই সময়ের জনপ্রিয় এক গতি বোলার।জাসপ্রিত বুমরা সাধারণত ঘন্টায় গড়ে ১৩৮.৩ কিমি গতিতে বল করে থাকেন।যদিও বুমরার এযাবতকালের সবচেয়ে দ্রুতগতির বলটির গতি ছিল ঘন্টায় ১৪৮.১ কিমি(২০১৭ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে)।


এডাম মিলনে 



এই সময়ের দ্রুতগতির বোলারদের মধ্যে এডাম মিলনের নাম বিশেষভাবে উচ্চারিত হয়।এডাম মিলনে তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে দ্রুতগতির বলটি করেন ২০১৭ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির এক ম্যাচে (ঘন্টায় ১৪৭.৭ কিমি)।তবে এডাম মিলনের বোলিংয়ের গড় গতি হচ্ছে ঘন্টায় ১৩৮.৪ কিমি।


লিয়াম প্লাংকেট 



ইংল্যান্ডের তরুণ পেসার লিয়াম প্লাংকেট এই সময়ের অন্যতম এক দ্রুতগতির বোলার।প্লাংকেট ঘন্টায় গড়ে  ১৩৭ কিমি বেগে বল করে থাকেন।তবে এই ইংলিশ পেসার তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে দ্রুতগতির বলটি করেন ২০১৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এক টিটুয়েন্টি ম্যাচে এবং সেটির ঘন্টায় গতি ছিল ১৪৭.৩ কিমি।


কাগিছো রাবাদা 



দক্ষিণ আফ্রিকার স্পিডস্টার কাগিছো রাবাদা এই সময়ের ক্রিকেটের সফল এক দ্রুতগতির বোলার।রাবাদা সাধারণত ঘন্টায় ১৩৮.৩ কিমি গতিতে বল করতে পারেন।তবে রাবাদা তাঁর ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা ও দ্রুতগতির (ঘন্টায় ১৪৭ কিমি) এক ভেলিভারি দেন ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এক টেষ্ট ম্যাচে।


উমেশ যাদব 



ভারতের বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় এক টেষ্টপেসার উমেশ যাদব। চমৎকার লাইন,লেংথ ও গতির জন্য উমেশ যাদব ভারতের টেষ্ট দলের এক নিয়মিত সদস্য।উমেশ যাদব এই সময়ের দ্রুতগতির বোলারদের মধ্যেও অন্যতম।এই পেসার সাধারণত ঘন্টায় ১৩৮.৭ কিমি গতিতে বল করতে পারেন।তবে উমেশ যাদব তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে দ্রুতগতির বলটি(ঘন্টায় ১৪৬.৬ কিমি) করেন ২০১৭ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এক টেষ্ট ম্যাচে।



বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

                                                           


প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ আজ ১৬ ডিসেম্বর , মহান বিজয় দিবস।১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে।প্রিয় ক্রিকেট ডটকম'এর পক্ষ থেকে এই বিজয় দিবসে একাওরের সকল শহীদ ও নির্যাতিত মানুষের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। এবং সেইসাথে  মহান মুক্তিযুদ্ধের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এখানে তুলে ধরছি।



মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার পরিচিতি ও অন্যান্য


বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের ১১টি সেক্টরের(১০ নং সেক্টর ছাড়া) সেক্টর কমান্ডারদের পরিচিতি এখানে তুলে ধরছি।


১ নং সেক্টর 



কমান্ডার 



মেজর জিয়াউর রহমান ও ক্যাপ্টেন রফিকুল ইসলাম





২ নং সেক্টর 


কমান্ডার 


মেজর খালেদ মোশাররফ ও মেজর এটিএম হায়দার




৩ নং সেক্টর


কমান্ডার 


মেজর কে.এম.শফিউল্লাহ,মেজর এ.এন.এম. নুরুজ্জামান 



৪ নং সেক্টর 


কমান্ডার 


মেজর চিও রঞ্জন দও 



৫ নং সেক্টর


কমান্ডার 


মেজর মীর শওকত আলী


৬ নং সেক্টর 


কমান্ডার 


উইং কমান্ডার মোহাম্মদ খাদেমুল বাশার


৭ নং সেক্টর 


কমান্ডার 



মেজর নাজমুল হক ও মেজর কাজী নূরুজ্জামান 



৮ নং সেক্টর 


কমান্ডার 



মেজর আবু ওসমান চৌধুরী ও মেজর এম এ মঞ্জুর 



৯ নং সেক্টর 


কমান্ডার 


মেজর এম এ জলিল ও মেজর জয়নুল আবেদীন



১০ নং সেক্টর 


এই সেক্টরে কোন নিয়মিত কমান্ডার ছিল না।এই সেক্টর প্রধান সেনাপতির নিয়ন্ত্রণাধীন ছিল।



১১ নং সেক্টর 


কমান্ডার 


মেজর জিয়াউর রহমান,মেজর আবু তাহের,স্কোয়ান্ড্রন লিডার এম হামিদুল্লাহ খান।




ভারতের শীর্ষ ওয়ানডে ও টি২০ ক্যাপ্টেনদের রেকর্ড

                                                             


                                              ছবি: রোহিত শর্মা

প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ সম্প্রতি তারকা ব্যাটার রোহিত শর্মাকে ভারতের টিটুয়েন্টি ও ওয়ানডে দলের নেতৃত্ব দেয়া হয়েছে।এতোদিন ভারতের টিটুয়েন্টি ও ওয়ানডে দলের নেতৃত্বে ছিলেন আরেক তারকা ব্যাটার বিরাট কোহলি।মূলত ভারতের ২০২১ টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপে হতাশাজনক পারফরম্যান্স ও কোহলির সময়ে বড় কোন শিরোপা জিততে না পারার কারণেই ওয়ানডে ও টিটুয়েন্টি অধিনায়কের দায়িত্ব রোহিত শর্মাকে দেয়া হয়। তাছাড়া আইপিএলে অধিনায়ক হিসেবে ও জাতীয় টিমে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক হিসেবে রোহিত শর্মার বেশকিছু সাফল্য রয়েছে এবং এসব কারণেই মূলত তাকে ওয়ানডে ও টিটুয়েন্টি দলের অধিনায়ক নিযুক্ত করে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। আসুন ভারতের শীর্ষ ওয়ানডে ও টিটুয়েন্টি ক্যাপ্টেনদের রেকর্ড দেখে নিই।



ভারতের শীর্ষ ওয়ানডে ক্যাপ্টেনদের রেকর্ড


ভারতের ওয়ানডে টিম ইতিপূর্বে ২৬ জন ক্যাপ্টেনকে পেয়েছে। এরমধ্যে ভারতীয় টিমকে সবচেয়ে বেশি ওয়ানডে ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন এম এস ধোনি (২০০ম্যাচ)। এম এস ধোনির নেতৃত্বে ভারতীয় টিম একটি ওয়ানডে বিশ্বকাপ ট্রফি জয় করেছে। আসুন দেখে নিই ভারতের শীর্ষ  ওয়ানডে ক্যাপ্টেনদের(সর্বাধিক ম্যাচে নেতৃত্ব বিবেচনায়) পরিসংখ্যান।



এম এস ধোনি 



ভারতের সফল ওয়ানডে ক্যাপ্টেনদের মধ্যে মহেন্দ্র সিং ধোনির (এম এস ধোনি) নামটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ধোনি ভারতের সবচেয়ে সফল ও জনপ্রিয় ওয়ানডে ক্যাপ্টেনদের মধ্যে একজন। ধোনির নেতৃত্বে ভারতীয় টিম ২০০টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছে যেখানে ১১০টি ম্যাচে ভারতীয় টিম জয়লাভ করেছে। উল্লেখ্য এম এস ধোনি ভারতকে একটি ওয়ানডে বিশ্বকাপও এনে দিয়েছেন।



মোঃ আজহারউদ্দিন



ভারতের সফল ওয়ানডে ক্যাপ্টেনদের একজন মোঃ আজহারউদ্দিন। মোঃ আজহারউদ্দিনের নেতৃত্বে ভারতীয় টিম ১৭৪টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলে ৯০ ম্যাচে জয় পেয়েছে।




সৌরভ গাঙ্গুলী 



ভারতের ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ী আরেক সফল ক্যাপ্টেন সৌরভ গাঙ্গুলী।সৌরভ গাঙ্গুলীর নেতৃত্বে ভারতীয় টিম একসময় ওয়ানডে ক্রিকেটে এক অনন্য পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়। সৌরভ গাঙ্গুলীর নেতৃত্বে ভারত একটি ওয়ানডে বিশ্বকাপ ট্রফিও জয় করে। গাঙ্গুলীর নেতৃত্বে ভারত ১৪৬টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলে ৭৬টিতে জয়লাভ করে।




বিরাট কোহলি 



ভারতের ওয়ানডে ক্যাপ্টেনদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ম্যাচে নেতৃত্ব দেয়ার হিসেবে  বিরাট কোহলি রয়েছেন চতুর্থ অবস্থানে। কোহলি ভারতের ওয়ানডে ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল ব্যাটারদের মধ্যেও অন্যতম। শচীন টেন্ডুলকারের পর ওয়ানডে ক্রিকেটে ভারতের সবচেয়ে ধারাবাহিক ব্যাটার বলা হয় তাকে। কোহলির নেতৃত্বে ভারতীয় টিম ৯৫টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলে ৬৫ ম্যাচে জয়ের মুখ দেখেছে।



রাহুল দ্রাবিড় 



ভারতের শীর্ষ ওয়ানডে ক্যাপ্টেনদের মধ্যে রাহুল দ্রাবিড় অন্যতম। ভারতের বর্তমান হেডকোচ দ্রাবিড় খেলোয়াড়ী জীবনে ভারতের ওয়ানডে টিমকে সফলভাবে নেতৃত্ব দিয়েছেন। দ্রাবিড়ের নেতৃত্বে ভারতীয় টিম ৭৯টি ওয়ানডে ম্যাচ খেলে ৪২টিতে জয়লাভ করে।




ভারতের শীর্ষ টিটুয়েন্টি ক্যাপ্টেনদের রেকর্ড 




ভারতের টিটুয়েন্টি ক্যাপ্টেন হিসেবে সম্প্রতি দায়িত্ব পেয়েছেন আইপিএলের সফল ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মা। উল্লেখ্য ভারতের সফল টিটুয়েন্টি ক্যাপ্টেনদের মধ্যে রয়েছেন এম এস ধোনি,বিরাট কোহলি । ভারতের শীর্ষ টিটুয়েন্টি ক্যাপ্টেনদের পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি।


এম এস ধোনি 



ভারতের শীর্ষ ও সফল টিটুয়েন্টি ক্যাপ্টেনদের মধ্যে এম এস ধোনি অন্যতম। ধোনির নেতৃত্বে ভারতীয় টিম একটি টিটুয়েন্টি বিশ্বকাপ শিরোপাও জয় করেছে। ধোনির নেতৃত্বে ভারতীয় টিম ৭২টি টিটুয়েন্টি ম্যাচ খেলে ৪১টি ম্যাচে জয়লাভ করে।


বিরাট কোহলি 



সবচেয়ে বেশি ম্যাচে নেতৃত্ব দেয়ার হিসেবে ভারতের দ্বিতীয় শীর্ষ টিটুয়েন্টি ক্যাপ্টেন হলেন সদ্যসাবেক বিরাট কোহলি। বিরাট কোহলির নেতৃত্বে ভারতীয় টিম ৫০টি টিটুয়েন্টি ম্যাচ খেলে ৩০টিতে জয়লাভ করে।


রোহিত শর্মা 



সবচেয়ে বেশি ম্যাচে নেতৃত্ব দেয়ার নিরিখে ভারতের তৃতীয় শীর্ষ ক্যাপ্টেন হলেন বর্তমান ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মা। রোহিত শর্মার নেতৃত্বে ভারতীয় টিম ২২টি টিটুয়েন্টি ম্যাচ খেলে ১৮টিতে জয় পায়।


৪৪তম বিসিএস সার্কুলার

                                                           




প্রিয় ক্রিকেট ডটকম : বাংলাদেশ সরকারী  কর্মকমিশন সম্প্রতি ৪৪তম বিসিএস'এর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।৪৪তম বিসিএস'এ মোট পদসংখ্যা ১৭১০টি।  প্রফেশনাল/টেকনিক্যাল ক্যাডারের পদসংখ্যা সবচেয়ে বেশি (৪৮৫টি)।৪৪তম বিসিএস' এর আবেদন শুরু হবে আগামী ৩০ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে এবং আবেদনের শেষ সময় আগামী ৩১ জানুয়ারি, ২০২২ ।  ৪৪ তম বিসিএস'এর বিভিন্ন ক্যাডারের পদসংখ্যা, আবেদন নিয়ম ইত্যাদি এখানে তুলে ধরা হলো।



বিভিন্ন ক্যাডারের মোট পদ


মোট পদ : ১৭১০ 


সাধারণ ক্যাডার : ৪৪৯ 


প্রফেশনাল/টেকনিক্যাল ক্যাডার : ৪৮৫ 


সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার(সরকারী কলেজ) : ৪০১


সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার (সরকারী টিচার্স ট্রেনিং কলেজ) : ২০


কারিগরি  শিক্ষা ক্যাডার   : ৩৫৫



কোন ক্যাডারে কয়টি পদ 



বিসিএস প্রশাসন : ২৫০ 


বিসিএস পররাষ্ট্র : ১০ 


বিসিএস পুলিশ : ৫০ 


বিসিএস আনসার : ১৪ 


বিসিএস (নিরীক্ষা ও হিসাব) : ৩০


বিসিএস (কর) : ১১


বিসিএস (সমবায়) : ০৮


বিসিএস (রেলওয়ে পরিবহন ও বাণিজ্যিক): ০৭ 


বিসিএস (তথ্য) : ১০


বিসিএস (ডাক) : ২৩


বিসিএস (বাণিজ্য) : ০৬


বিসিএস (পরিবার পরিকল্পনা) : ২৭


বিসিএস (খাদ্য) : ০৩ 


বিসিএস রেলওয়ে প্রকৌশল


সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী : ০১ 


সহকারী যন্ত্র প্রকৌশলী : ০৮ 


সহকারী সংকেত ও টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী : ০৬ 


সহকারী সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রক : ০১ 


সহকারী বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী : ০৪ 



বিসিএস তথ্য 


সহকারী বেতার প্রকৌশলী : ০২ 



বিসিএস বন 


সহকারী বন সংরক্ষক : ০৫ 



বিসিএস (সড়ক ও জনপদ ) 



সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) : ৩৬


বিসিএস (মৎস) : ১৫ 


বিসিএস (পশুসম্পদ) : ২১০ 


বিসিএস (কৃষি) : ৪৪


বিসিএস (স্বাস্থ্য) : ১২৫


বিসিএস (গণপূর্ত) : ২৮



বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার (সাধারণ সরকারী কলেজ)


প্রভাষক : ৪০১


বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার (সরকারী টিচার্স ট্রেনিং কলেজ)


প্রভাষক : ২০


বিসিএস কারিগরি শিক্ষা ক্যাডার


মোট পদ : ৩৫৫



আবেদনের যোগ্যতা 


যেকোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্মাতকোওর ডিগ্ৰি অথবা এইসএসসি   পাশের পর ৪ বছর মেয়াদি স্মাতক ডিগ্রি। টেকনিক্যাল ক্যাডার সমূহের ক্ষেএে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্মাতকোওর বা ৪ বছর মেয়াদি স্মাতক ডিগ্রি।



অ্যাপিয়ার্ড প্রার্থীদের যোগ্যতা


যাদের অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা ৩১ জানুয়ারি,২০২১ তারিখের মধ্যে শেষ হবে তারা অ্যাপিয়ার্ড দিয়ে আবেদন করতে পারবেন।

বয়স 


২০২১ সালের ২ নভেম্বর তারিখে আবেদনকারীর বয়স সর্বোচ্চ ২১-৩০ বছর হতে হবে।তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান , শারীরিক প্রতিবন্ধী ও স্থাস্থ্যক্যাডারের প্রার্থীদের ক্ষেএে বয়স ২১-৩২ বছর।



আবেদন ফি 


৭০০ টাকা ।তবে শারীরিক প্রতিবন্ধী, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীভুক্ত ও তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীদের ক্ষেএে আবেদন ফি ১০০ টাকা।



আবেদন শুরুর তারিখ  : ৩১/১২/২০২১ সকাল ১০:০০ টা


আবেদনের শেষ তারিখ : ৩১/০১/২০২২ সন্ধ্যা ৬:০০ টা


আবেদন প্রক্রিয়া : অনলাইন (ভিজিট http://bpsc.teletalk.com.bd)






বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নম্বরবন্টন


৪৪ তম বিসিএস'এ আবেদনকারীদের জ্ঞাতার্থে এখানে বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নম্বরবন্টন তুলে ধরছি।


মোট নম্বর : ২০০

বাংলা ভাষা ও সাহিত্য : ৩৫ 

ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য : ৩৫

বাংলাদেশ বিষয়াবলি : ৩০

আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি : ২০

ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব,পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা) : ১০

সাধারণ বিজ্ঞান : ১৫ 

কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি : ১৫ 

গাণিতিক যুক্তি : ১৫ 

মানসিক দক্ষতা : ১৫ 

নৈতিকতা,মূল্যবোধ ও সুশাসন : ১০ 



সূএ : পিএসসি ওয়েবসাইট ও প্রথম আলো অনলাইন



শীতে ভ্রমণের জনপ্রিয় কিছু স্থান

                                                           

                                                    ছবি  : কুয়াকাটা                 


প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ কর্মব্যস্ত জীবনের ফাঁকে কিছুটা প্রশান্তির জন্য অনেকেই শীতকালীন ভ্রমণ পছন্দ করেন।আর এই দেশে বর্ষার চেয়ে শীতকালীন ভ্রমণ তুলনামূলকভাবে কিছুটা বেশি সুবিধাজনক। শীতে ভ্রমণের জন্য দেশে বহু পর্যটন স্পট রয়েছে। এখানে তেমনি শীতকালে দেশের ভেতরে ভ্রমণের জন্য কিছু জনপ্রিয় স্থানের পরিচিতি তুলে ধরছি।



শীতে ভ্রমণের জনপ্রিয় স্থান



শীতে ভ্রমণের জন্য দেশে বেশকিছু পর্যটন স্পট গড়ে উঠেছে।এসব পর্যটন স্পটে শীতে ভ্রমণপিপাসুদের আনাগোনা লেগেই থাকে। বাংলাদেশে শীতকালে ভ্রমণের জন্য জনপ্রিয় স্থানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত,নিঝুম দ্বীপ, বাঘাইছড়ি, সাজেক ভ্যালি, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত, জাফলং, শ্রীমঙ্গল, মাধবকুন্ড জলপ্রপাত।




কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত




কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত বাংলাদেশে শীতকালীন ভ্রমণের সবচেয়ে জনপ্রিয় এক পর্যটন স্পট। বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা এই সমুদ্রসৈকতে শীতকালে হাজার হাজার পর্যটকের আগমন ঘটে। অনেকে শীতকালে প্রতিবছরই অন্তত একবার কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ভ্রমণ করেন।আসল কথা হলো শীতকালে শীতের সাথে সমুদ্রের গর্জন শুনতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত ভ্রমণে যেতে হবে।




নিঝুম দ্বীপ 



এই শীতে ভ্রমণের জন্য আদর্শ এক জায়গা হতে পারে নিঝুম দ্বীপ। বঙ্গোপসাগরের কোলে উওর ও পঞ্চিমে মেঘনার শাখা নদী এবং দক্ষিণ ও পূর্বে নোয়াখালীর হাতিয়ায় সৈকত ও সমুদ্রবেষ্টিত ছোট সুন্দর এক জায়গা নিঝুম দ্বীপ। নিঝুম দ্বীপের সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য হচ্ছে এখানে শীতে হাজার হাজার পাখির আনাগোনা থাকে। এছাড়া নিঝুম দ্বীপে গেলে দেখতে পাবেন বন্যকুকুর,চিএা হরিণ প্রভৃতি প্রাণীর অবাধ বিচরণ। এছাড়া নিঝুম দ্বীপে গেলে তাজা ইলিশের দেখা পেয়ে যাবেন। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে নিঝুম দ্বীপ পুরোটাই প্রাকৃতিক পর্যটন স্পট।আর প্রাকৃতিক পর্যটন স্পটের ভিন্ন একধরণের আনন্দ এখানে গেলে পেয়ে যাবেন।


সাজেক ভ্যালি 



শীতে ভ্রমণের এক জনপ্রিয় স্থান রাঙ্গামাটি জেলায় অবস্থিত সাজেক ভ্যালি। সাজেক রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার একটি ইউনিয়ন। সাজেক ভ্যালির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সৌন্দর্য হলো এর দ্রুত পরিবর্তনশীল আবহাওয়া। আপনি সাজেক ভ্যালি ভ্রমণে গেলে একদিনে আবহাওয়ার বহুমাত্রিক রুপবদল দেখতে পাবেন। এখানে দিনে প্রচন্ড গরম থাকলে বিকেলে হয়তো ব্যাপক বৃষ্টি দেখবেন আবার বৃষ্টির পর কুয়াশার দেখা পেতে পারেন।এটি সাজেক ভ্যালির এক অনন্য বৈশিষ্ট্য যেখানে আবহাওয়া খুব দ্রুত বদলায়।এই পর্যটন স্পটের আরও একটি আকর্ষণীয় দৃশ্য হচ্ছে এর আশপাশের  পাহাড়।আসল কথা হলো সাজেক ভ্যালি পুরোটাই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অনন্য দৃষ্টান্ত।


কুয়াকাটা 



বাংলাদেশের জনপ্রিয় পর্যটন স্পটগুলোর মধ্যে কুয়াকাটা অন্যতম।কুয়াকাটাকে বলা হয় দক্ষিণের সাগরকন্যা। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলায় অবস্থিত। কুয়াকাটা ভ্রমণের একটি আকর্ষণীয় কারণ হলো এখানে একই জায়গায় দাঁড়িয়ে বারো ঘন্টার ব্যবধানে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখা যায়। এছাড়া কুয়াকাটার আরও কিছু আকর্ষণীয় দৃশ্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে এর শুঁটকি পল্লী,লাল কাঁকড়ার দ্বীপ। এছাড়া কুয়াকাটা ভ্রমণে গেলে প্রায় সারাবছরই সাগরে জেলেদের  মাছ ধরার দৃশ্য চোখে পড়বে।


জাফলং 



বাংলাদেশে শীতকালে ভ্রমণের সেরা এক জায়গা সিলেটের জাফলং। জাফলংকে বলা হয় প্রকৃতির কন্যা। সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত ও ভারতের মেঘালয় সীমান্তঘেষা এক প্রাকৃতিক পর্যটন স্পট জাফলং। এখানে পিয়াইন নদীতে নৌকা ভ্রমণ,ডাউকি ব্রিজ, উঁচুনিচু পাহাড় এক অনন্য দৃশ্য হিসেবে পরিচিত। এছাড়া জাফলং যাওয়ার পথে মেঘালয়ের সারি সারি পাহাড়ের দৃশ্য সত্যিই মনোরম।বিশেষত শীতকালে জাফলং ভ্রমণের অভিজ্ঞতা সত্যিই অন্যরকম।



শ্রীমঙ্গল 



শীতকালে বাংলাদেশে ভ্রমণের সেরা এক জায়গা মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল।ঢাকা থেকে বা সিলেট শহর থেকে শ্রীমঙ্গল যাবার সুবিধা রয়েছে।ঢাকা থেকে ট্রেনে শ্রীমঙ্গল নেমে সিএনজি অটোরিকশা নিয়ে ঘুরতে পারেন কিংবা বাসে ঢাকা থেকে সরাসরি শ্রীমঙ্গলে  নেমে অটোরিকশা নিয়ে ঘুরতে পারেন। সেইসাথে সিলেট শহর থেকে বাসে করে শ্রীমঙ্গলে যাওয়ার সুবিধা রয়েছে। শ্রীমঙ্গলে দেখার মত অনেক কিছু রয়েছে। শ্রীমঙ্গলের সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য হচ্ছে এখানে প্রচুর চাবাগান রয়েছে যা শীতকালে সত্যিই অন্যরকম রূপ ধারণ করে। এছাড়া শ্রীমঙ্গল ভ্রমণে গেলে ঘুরে আসতে পারেন লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান যেখানে শত শত গাছ-গাছালি আর বন্যপ্রাণীর কোলাহল সত্যিই অন্যরকম । এরসাথে শ্রীমঙ্গলে রয়েছে সীতেশ বাবুর চিড়িয়াখানা ( বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশন)।


মাধবকুন্ড জলপ্রপাত 



বাংলাদেশে শীতকালে ভ্রমণের জনপ্রিয় ও সেরা এক জায়গা মৌলভীবাজার জেলার অন্তর্গত মাধবকুন্ড জলপ্রপাত। মাধবকুন্ড জলপ্রপাত মৌলভীবাজার জেলার অন্তর্গত বড়লেখা উপজেলায় অবস্থিত। বাংলাদেশের একমাত্র প্রাকৃতিক জলপ্রপাত হচ্ছে মাধবকুন্ড জলপ্রপাত।এই মনোরম প্রাকৃতিক জলপ্রপাত দেখতে প্রতিদিন শত শত পর্যটকের আগমন ঘটে । মাধবকুন্ড জলপ্রপাতের পাশেই রয়েছে একটি প্রাচীন শিব মন্দির ।  এছাড়া এই জলপ্রপাতের পাশেই দেখতে পাবেন পাহাড়ি পানের বরজ। এছাড়া মাধবকুন্ড জলপ্রপাতে যাবার পথে চোখে পড়বে বেশকিছু পাহাড় ও চাবাগান। সিলেট বা মৌলভীবাজার থেকে সড়কপথে মাধবকুন্ড জলপ্রপাতে যাওয়া যায়। সিলেট থেকে মাধবকুন্ড জলপ্রপাতের দূরত্ব ৭২ কিলোমিটার এবং মৌলভীবাজার জেলা সদর থেকে মাধবকুন্ড জলপ্রপাতের দূরত্ব ৭০ কিলোমিটার।



শীতে ভ্রমণের আগে কিছু পরামর্শ



শীতে ভ্রমণের আগে কিছু বিষয় সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে তেমনি কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ এখানে তুলে ধরছি।


১.করোনাকালিন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।বাইরে বেরোলে সবসময়  মাস্ক ব্যবহার করুন।

২. যেখানে ভ্রমণ করতে যাবেন সেই এলাকার নিকটস্থ হাসপাতাল ও থানার ফোন নম্বর হাতের কাছে রাখুন।

৩. যথাযথ শীতের পোশাক সাথে রাখুন।


৪. যে স্থানে ভ্রমণ করতে যাবেন সেই স্থানের যাতায়াত ব্যবস্থা সম্পর্কে আগেই জেনে নিন।


টেস্টে নাথান লায়নের ৪০০ উইকেট

                                                                  



প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ অ্যাশেজের প্রথম টেষ্টে অষ্ট্রেলিয়া ইংল্যান্ডকে পরাজিত করেছে এবং সেইসাথে অসি স্পিনার নাথান লায়ন দারুণ এক মাইলফলক স্পর্শ করেছেন। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে ৪০০ উইকেট শিকারের রেকর্ড গড়েছেন এই তারকা স্পিনার। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে এর আগে মাএ ১৬ জন বোলার ৪০০ উইকেট নেয়ার কৃতিত্ব দেখিয়েছেন।



নাথান লায়নের টেস্ট ক্যারিয়ার


অষ্ট্রেলিয়া তথা ক্রিকেট বিশ্বের সফল টেস্ট স্পিনারদের মধ্যে নাথান লায়ন অন্যতম।লায়ন ইতিমধ্যে ১০১ টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন যেখানে তাঁর মোট উইকেটসংখ্যা ৪০৩। টেস্ট ক্রিকেটে লায়ন ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়েছেন ১৮ বার এবং ম্যাচে ১০ উইকেট নিয়েছেন  ৩বার।



টেস্ট ক্রিকেটে চার শতাধিক উইকেটশিকারি


টেস্ট ক্রিকেটে আজ অবধি সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিক শ্রীলঙ্কার সাবেক তারকা স্পিনার মুওিয়া মুরালিধরন (৮০০ উইকেট)। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে ইতিমধ্যে ১৭ জন বোলার চারশো বা তার বেশি উইকেট নিয়েছেন। আসুন টেস্ট ক্রিকেটে চারশো বা তার অধিক উইকেটশিকারি শীর্ষ দশ বোলারের রেকর্ড দেখে নিই।



মুওিয়া মুরালিধরন 


শ্রীলঙ্কার সাবেক তারকা স্পিনার মুওিয়া মুরালিধরন ১৩৩টি টেস্ট খেলে মোট ৮০০ উইকেট শিকার করেন। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে এটিই কোন বোলারের সর্বাধিক উইকেট শিকারের রেকর্ড।


শেন ওয়ার্ন



সাবেক অসি লেগস্পিনার শেন ওয়ার্ন ১৪৫টি টেস্ট ম্যাচ খেলে নেন ৭০৮ উইকেট।




জেমস এন্ডারসন 



ইংলিশ পেসার জেমস এন্ডারসন ১৬৬টি টেস্ট ম্যাচ খেলে নেন ৬৩২ উইকেট।



অনিল কুম্বলে 



ভারতের সাবেক তারকা লেগস্পিনার অনিল কুম্বলে ১৩২টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৬১৯ উইকেট শিকার করেন।



গ্লেন ম্যাকগ্রা 



সাবেক অসি পেসতারকা গ্লেন ম্যাকগ্রা ১২৪টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৫৬৩ উইকেট নেন।



স্টুয়ার্ট ব্রড 



ইংলিশ পেসার স্টুয়ার্ট ব্রড ইতিমধ্যে টেস্ট ক্রিকেটে ১৪৯ ম্যাচ খেলে মোট ৫২৪টি উইকেট নিয়েছেন।



কোর্টনি ওয়ালস 



সাবেক উইন্ডিজ পেসতারকা কোর্টনি ওয়ালস টেস্ট ক্রিকেটের চারশো উইকেট শিকারি ক্লাবের অন্যতম সদস্য।এই তারকা পেসার ১৩২টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৫১৯ উইকেট শিকার করেন।


ডেল স্টেইন 



দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক গতিতারকা ডেল স্টেইন টেস্ট ক্রিকেটে চারশো বা তার বেশি উইকেট শিকারি বোলারদের মধ্যে অন্যতম। স্টেইন ৯৩টি টেস্ট খেলে মোট ৪৩৩টি উইকেট নেন।



কপিল দেব 



ভারতের সাবেক বিশ্বকাপ জয়ী অলরাউন্ডার কপিল দেব টেস্ট ক্রিকেটে চারশোর বেশি উইকেট নিয়েছেন। কপিল দেব ১৩১টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৪৩৪ উইকেট শিকার করেন।


রঙ্গনা হেরাথ 



শ্রীলঙ্কার সাবেক তারকা স্পিনার রঙ্গনা হেরাথ টেস্ট ক্রিকেটে চারশো বা তার বেশি উইকেট শিকারি বোলারদের মধ্যে অন্যতম নাম।টেস্ট ক্রিকেটে সর্বাধিক উইকেটশিকারি বোলারদের তালিকায়  দশম স্থানে রয়েছেন শ্রীলঙ্কার সাবেক এই তারকা স্পিনার। রঙ্গনা হেরাথ ৯৩টি টেস্ট ম্যাচ খেলে মোট ৪৩৩ উইকেট শিকার করেন।


সাম্প্রতিক চাকরির খবর

                                                              



প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) এ ৪টি পদে জনবল নিয়োগের জন্য সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।বিএডিসি'এর নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির বিস্তারিত তথ্য এখানে তুলে ধরছি।



পদ : সহকারী হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা(৩৪টিপদ), সহকারী নিরীক্ষণ কর্মকর্তা(৫টি পদ) উচ্চমান গুদামরক্ষক(২টি পদ), অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর(৬৪টি পদ)।




পদসংখ্যা : ১০৫ 



যোগ্যতা : পদভেদে এইসএসসি পাস থেকে স্মাতক ডিগ্রি।




বয়স : ২৫ নভেম্বর ২০২১ তারিখে প্রার্থীর বয়স ১৮-৩০ বছর।তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেএে বয়স ১৮ - ৩২ বছর।




বেতনস্কেল : পদভেদে ১১,০০০-২৬,৫৯০ থেকে  ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা ।




আবেদন প্রক্রিয়া : অনলাইন (ভিজিট ; http://badc.teletalk.com.bd)



আবেদন ফি : ৫০০ টাকা।



আবেদনের শেষ তারিখ : ২০/১২/২০২১




সূত্র : প্রিয় জব  ( www.priojob.com)

কাল শুরু হচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অ্যাশেজ সিরিজ

                                                               



প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ আগামীকাল ৮ ডিসেম্বর মাঠে গড়াবে ক্রিকেটের  ঐতিহ্যবাহী টেস্ট দ্বৈরথ -অ্যাশেজ সিরিজ। এবারের অ্যাশেজ সিরিজ ৮ ডিসেম্বর,২০২১ শুরু হবে এবং সমাপ্ত হবে ১৮ জানুয়ারি,২০২২।ক্রিকেটের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ টেস্ট লড়াইগুলোর একটি হচ্ছে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার এই অ্যাশেজ সিরিজ। উল্লেখ্য ১৮৮২ সাল থেকে চলছে টেস্ট ক্রিকেটের এই ঐতিহ্যবাহী ৫ ম্যাচের সিরিজ। এবারের অ্যাশেজ সিরিজের বিস্তারিত তথ্য এখানে তুলে ধরছি।



অ্যাশেজ সিরিজের ইতিহাস



ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার পাঁচ  টেস্টের অ্যাশেজ সিরিজ ১৮৮২ সালে শুরু হয়।অ্যাশেজ সিরিজের ব্যবস্থাপক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।অ্যাশেজ সিরিজ  ২ বছর পর পর পর্যায়ক্রমে ই্ংল্যান্ড ও অষ্ট্রেলিয়ায় হয়ে থাকে। এবারের অ্যাশেজ সিরিজ অষ্ট্রেলিয়া্য় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।অ্যাশেজ সিরিজের সবচেয়ে সফল টিম অষ্ট্রেলিয়া (৩৩ শিরোপা)।অ্যাশেজ সিরিজে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন অষ্ট্রেলিয়ার গ্ৰেট ব্যাটার ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান (৫০২৮ রান)। অ্যাশেজের ইতিহাসে সর্বাধিক উইকেটশিকারি বোলার অষ্ট্রেলিয়ার শেন ওয়ার্ন(১৯৫ উইকেট)।


২০২১-২২ অ্যাশেজ সিরিজের সূচি



২০২১-২২ অ্যাশেজ সিরিজের পূর্ণাঙ্গ সূচি এখানে তুলে ধরছি।



১ম টেস্ট 



৮ - ১২ ডিসেম্বর , ২০২১ (ভেন্যু - ব্রিসবেন )



২য়  টেস্ট 



১৬ - ২০ ডিসেম্বর,২০২১ (ভেন্যু - এডিলেড ওভাল)



৩য় টেস্ট 



২৬ - ৩০ ডিসেম্বর,২০২১ ((ভেন্যু - এমসিজি)



৪র্থ  টেস্ট 



৫- ৯ জানুয়ারি ,২০২২ (ভেন্যু - এসসিজি ) 


৫ম টেস্ট 



১৪-১৮ জানুয়ারি,২০২২ (ভেন্যু নির্ধারণ হয়নি)




অ্যাশেজের সেরা পারফরমার 



অ্যাশেজ সিরিজের ইতিহাসে সেরা পাঁচ ব্যাটার ও বোলারের পরিসংখ্যান এখানে তুলে ধরছি।


সেরা পাঁচ ব্যাটার


১.ডোনাল্ড ব্রাডম্যান - ৩৭ ম্যাচ ৫০২৮ রান।

২.জেক হবস -৪১ ম্যাচ -৩৬৩৬ রান।

৩.অ্যালান বোর্ডার -৪২ ম্যাচ -৩২২২ রান।

৪.স্টিভ ওয়াহ -৪৫ ম্যাচ -৩১৭৩ রান।

৫.ডেভিড গাওয়ার -৩৮ ম্যাচ -৩০৩৭ রান।



সেরা পাঁচ বোলার



১. শেন ওয়ার্ন -৩৬ ম্যাচ -১৯৫ উইকেট।

২.গ্লেন ম্যাকগ্ৰা -৩০ ম্যাচ- ১৫৭ উইকেট ।

৩.হগ ট্রাম্বোল - ৩১ ম্যাচ- ১৪১ উইকেট।

৪.ডেনিস লিলি -২৪ ম্যাচ-১২৮ উইকেট ।

৫.ইয়ান বোথাম -৩২ ম্যাচ-১২৮ উইকেট।




২০২১-২২ বিগব্যাশের ম্যাচসূচি ও অন্যান্য

                                                                


প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ গতকাল (৫ ডিসেম্বর) শুরু হয়েছে বিগব্যাশের ২০২১-২২ আসর। ধুন্ধুমার ব্যাটবলের লড়াই ও দর্শক উপস্থিতি ইত্যাদি মিলিয়ে বিগব্যাশ সবসময়ই আলোচিত এক ফ্রাঞ্চাইজি টিটুয়েন্টি লিগ। এবারের বিগব্যাশেও  বেশ জমজমাট ক্রিকেটীয় লড়াই দেখা যাচ্ছে। আসুন ২০২১-২২ বিগব্যাশের ম্যাচসূচি ও বিভিন্ন টিমের তারকাদের তালিকা ইত্যাদি দেখে নিই।




২০২১-২২ বিগব্যাশের ম্যাচসূচি 



এবারের ২০২১-২২ বিগব্যাশ লিগ ৫ ডিসেম্বর মাঠে গড়িয়েছে এবং চলবে আগামী ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত। এই বিগব্যাশে মোট টিমসংখ্যা ৮ এবং টিমগুলো যথাক্রমে মেলবোর্ন রেনিগেটস,সিডনি সিক্সার্স, মেলবোর্ন স্টারস,সিডনি থান্ডার, ব্রিসবেন হিটস,পার্থ স্কোরচার্স,হোবার্ট হ্যারিক্যানস,এডিলেড স্টাইকার্স। বিগব্যাশের প্রথম ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এসসিজি)।বিগব্যাশের (২০২১-২২) ম্যাচসূচি এখানে তুলে ধরছি।



                                                                 




  তারকারা কে কোথায়         


এবারের বিগব্যাশে অষ্ট্রেলিয়ার প্লেয়ারদের কিছুটা আধিক্য দেখা যাচ্ছে।তবে এই বিগব্যাশের সবগুলো টিমেই বাইরের একাধিক তারকা ক্রিকেটার রয়েছেন। আসুন ২০২১-২২ বিগব্যাশে তারকারা কে কোথায় দেখে নিই।


মেলবোর্ন রেনিগেটস


মেলবোর্ন রেনিগেটস এবার বেশকিছু  তারকা ক্রিকেটারকে দলভুক্ত করেছে। মেলবোর্ন রেনিগেটসের তারকা প্লেয়ারদের মধ্যে অন্যতম হলেন অ্যারন ফিন্স,শন মার্শ,জেমস প্যাটিনসন, মোঃ নবী।




সিডনি সিক্সার্স



সিডনি সিক্সার্স যথারীতি শক্তিশালী ও তারকাসমৃদ্ধ টিম করেছে।এই টিমের তারকা প্লেয়ারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন শন অ্যাবোট, কার্লোস ব্রাথওয়েট,ডেন ক্রিষ্টিয়ান,টম কারেন,নাথান লায়ন,জেমস ভিনস,জস ফিলিপস।




মেলবোর্ন স্টারস



মেলবোর্ন স্টারসে তারকা প্লেয়ারদের মধ্যে রয়েছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল,মার্কাস স্টয়নিস,এডাম জাম্পা,নাথান কুল্টারনাইন,জো বানস।




সিডনি থান্ডার



সিডনি থান্ডারে বেশকজন তারকা ক্রিকেটার   রয়েছেন।সিডনি থান্ডারের তারকা ক্রিকেটারদের উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন বেন কাটিং,উসমান খাজা,ডেনিয়েল সামস,অ্যালেক্স হেলস,স্যাম বিলিংস, সাকিব মাহমুদ।                                   


                                                                 

 ব্রিসবেন হিটস



ব্রিসবেন হিটসের তারকা ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন ক্রিস লিন,মুজিব উর রহমান,মারনাস লাবুসেন।



 পার্থ স্কোরচার্স



পার্থ স্কোরচার্সে বেশকজন তারকা ক্রিকেটার রয়েছেন।এই টিমের তারকা প্লেয়ারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন অ্যাষ্টন এগার,লরি ইভানস, মিশেল মার্শ,টাইমাল মিলস,কলিন মুনরো।


                                                   

হোবার্ট হ্যারিক্যানস



হোবার্ট হ্যারিক্যানস বেশ তারকাসমৃদ্ধ টিম করেছে।এই টিমে তারকা প্লেয়ারদের মধ্যে রয়েছেন ম্যাথু ওয়েড,টিম ডেভিড,নাথান ইলিচ।



এডিলেড স্টাইকার্স 



এডিলেড স্টাইকার্স এবার বিগব্যাশের অন্যতম শিরোপাপ্রত্যাশী টিম।এই টিমে তারকা প্লেয়ারদের মধ্যে রয়েছেন অ্যালেক্স ক্যারি, রশিদ খান,জর্জ গারটন।



লংকান প্রিমিয়ার লিগে কোন টিমে কোন তারকা দেখে নিন

                                                                 



প্রিয় ক্রিকেট ডটকমঃ শুরু হয়েছে ফ্রাঞ্চাইজি টিটুয়েন্টি ক্রিকেটের জনপ্রিয় আসর এলপিএল(লংকান প্রিমিয়ার লিগ) । এবারের লংকান প্রিমিয়ার লিগে বাংলাদেশের একাধিক প্লেয়ার টিম পেয়েছেন। উল্লেখ্য ২০২১ এলপিএলে মোট পাঁচটি টিম অংশ নিয়েছে এবং টিমগুলো যথাক্রমে গল গ্ল্যাডিয়েটর্স,জাফনা কিংস,ক্যান্ডি ওয়ারিয়র্স, কলম্বো স্টারস ও ডাম্বুলা জায়ান্টস। আসুন এবারের লংকান প্রিমিয়ার লিগের সূচি এবং তারকারা কে কোথায় সেটি দেখে নিই।


২০২১ লংকান প্রিমিয়ার লিগের সূচি


ফ্রাঞ্চাইজি টিটুয়েন্টি লিগগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় একটি সংযোজন হচ্ছে এলপিএল (লংকান প্রিমিয়ার লিগ)। গতকাল ৫ ডিসেম্বর মাঠে গড়িয়েছে এবারের এলপিএল  এবং ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৩ ডিসেম্বর।এলপিএলে যথারীতি এবারও প্রতিটি ফ্রাঞ্চাইজি শক্তিশালী টিম করেছে। এখানে এলপিএলের এবারের ম্যাচসূচি তুলে ধরছি।


                                                                  




২০২১ এলপিএলে তারকারা কে কোথায়         



২০২১ এলপিএলের সবগুলো টিমই তারকাসমৃদ্ধ  । সবগুলো টিমেই দারুণ সব ব্যাটার ও বোলার রয়েছেন। আসুন দেখে নিই এবারের এলপিএলে কোন টিমে কোন তারকা রয়েছেন।



গল গ্ল্যাডিয়েটর্স



গল গ্ল্যাডিয়েটর্স এবারের এলপিএলেও যথারীতি শক্তিশালী ও তারকাসমৃদ্ধ টিম করেছে।এই টিমের তারকা প্লেয়ারদের মধ্যে ইসুরু উদানা,তাবরিজ সামসি, মোহাম্মদ আমির, মোহাম্মদ হাফিজ অন্যতম।



জাফনা কিংস



জাফনা কিংসে একঝাঁক তারকা ক্রিকেটারের সম্মিলন ঘটেছে।জাফনা কিংসে এবার তারকা প্লেয়ারদের মধ্যে যারা উল্লেখযোগ্য তাঁরা হলেন যথাক্রমে থিসারা পেরেরা,ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা,সুরঙ্গা লাকমল,ফাফ ডু প্লেসিস,ওয়াহাব রিয়াজ,উপল থারাঙ্গা, রহমতউল্লাহ গুরবাজ।



ক্যান্ডি ওয়ারিয়র্স



ক্যান্ডি ওয়ারিয়র্স এবারের এলপিএলে বেশকিছু তারকা ক্রিকেটারকে দলভুক্ত করেছে।ক্যান্ডি ওয়ারিয়র্সের  তারকা প্লেয়ারদের মধ্যে রয়েছেন চারিথ আছালাঙ্কা,ক্যামেরুন ডেলফোর্ট, মোঃ মিথুন, নাজমুল ইসলাম অপু,রবম্যান পাওয়েল।




কলম্বো স্টারস



কলম্বো স্টারস এবারের এলপিএলের অন্যতম শিরোপাপ্রত্যাশী টিম।এই টিমে তারকা প্লেয়ারদের মধ্যে রয়েছেন ক্রিস গেইল, পাতুন নিশাঙ্কা, তাসকিন আহমেদ,আহমেদ শেহজাদ,আল আমিন হোসাইন।




ডাম্বুলা জায়ান্টস




ডাম্বুলা জায়ান্টস এবারের এলপিএলে তারকাসমৃদ্ধ টিম করেছে।এই টিমের তারকা প্লেয়ারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন রাইলি রুসো,ডাসুন শানাকা,নুয়ান প্রদিপ, ইমরান তাহির,নাজবুল্লাহ জাদরান।