WHAT'S NEW?
Loading...

স্মার্টফোন আসক্তি কমাতে চাইলে

                       


স্মার্টফোন ছাড়া এখনকার জীবন ভাবা যায় না। প্রায় সব কাজের এক উপযুক্ত সহায়ক হিসেবে আমাদের জীবনে প্রতিনিয়ত কাজে লাগছে এ বস্তুটি।তবে মনুষ্যসৃষ্ট সব বস্তুর সুবিধা অসুবিধা দুইই আছে। স্মার্টফোনের ক্ষতিকারক প্রভাব কম না।বিশ্বজোড়ে স্মার্টফোন আসক্তি একটি সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।আশার বিষয় হলো স্মার্টফোন আসক্তি থেকে  মুক্তির উপায়ও আছে। বিখ্যাত বিশেষজ্ঞদের মতামত থেকে স্মার্টফোন আসক্তি দূর করার কিছু উপায় বলে দিচ্ছি।

স্মার্টফোন ব্যবহারের সময় নির্ধারণ করুন


স্মার্টফোন আসক্তি দূর করতে চাইলে প্রয়োজনীয় কথাবার্তা ও সামাজিক যোগাযোগের জন্য নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করুন।তা হতে পারে সকালে ব্রেকফাস্টের পর ১০মিনিট ,দুপুরের খাবারের পর ১০ মিনিট , রাতের খাবারের পর ৩০ মিনিট।

স্মার্টফোনের সময় অন্য কাজে লাগান


স্মার্টফোনে অহেতুক  সময় না দিয়ে এ সময়ে অন্য কোন প্রয়োজনীয় কাজ করুন। তা হতে পারে বইপড়া, লেখালেখি কিংবা কোন ক্রিয়েটিভ কিছু শেখার চেষ্টা।

নিজের জরুরি কাজের একটি তালিকা লিখে রাখুন


নিজের জরুরি কাজের একটি তালিকা তৈরি করুন এবং তা স্মার্টফোনের টেবিলে রাখুন।যেন স্মার্টফোনে হাত দিলেই তা চোখে পড়ে।

অনলাইনের লেখা আগে  কাগজে লিখুন


অনলাইনের জন্য কোন স্ট্যাটাস বা লেখা আগে কাগজে লিখে রাখুন।

অপ্রয়োজনীয় নোটিফিকেশন বন্ধ করুন


স্মার্টফোনের অপ্রয়োজনীয় সব নোটিফিকেশন বন্ধ করে রাখুন।এতে স্মার্টফোন আসক্তি কমবে।

      দৃঢ় আত্মপলব্ধি ও ইচ্ছাশক্তি


স্মার্টফোন আসক্তি থেকে মুক্তি পেতে হলে সময়নষ্ট জেনেও অযথা স্মার্টফোন ব্যবহার কমান। স্মার্টফোনে অহেতুক  সময় কাটানো ক্ষতিকর এটি বিশ্বাস করুন।

স্মার্টফোনে শুধু প্রয়োজনীয় কাজটুকু করুন


স্মার্টফোনের আসক্তি দূর করতে চাইলে শুধু প্রয়োজনীয় কাজের সময়টুকু এখানে থাকুন।অযথা অলস সময় স্মার্টফোনে ব্যয় করবেন না।

কথাবলার জন্য ভালো ফিচার ফোন নিন


যাদের অনেক বেশি কথা বলতে হয় তারা স্মার্টফোনের সাথে ভালো একটি ফিচার ফোন নিন।এতে স্মার্টফোন আসক্তি কমবে।


Written by provakar chowdhury.